দেবীদ্বার প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলার আসামী আওয়ামীলীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম সরকার(৬০) গ্রেপ্তার। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত।
শুক্রবার (৯ মে) দিবাগত রাত ২টায় দেবীদ্বার থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম সরকারকে তার নিজ গ্রাম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করেছে।
মো. সিরাজুল ইসলাম সরকার(৬০) উপজেলার ৭ নং এলাহাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং এলাহাবাদ ইউনিয়নের টানা ৫ বারের ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলার ৪৯ তম এজহারভূক্ত আসামী।
গত বছরের ৫ আগষ্ট স্বৈরাচান হাসিনা সরকারের পতনের পর উল্লসিত জনতা দেবীদ্বার থানা ঘেরাউকালে সাব্বির মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ মাস ৮ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফেরার পরদিন ১৪ আগস্ট সকাল ৯টায় সাব্বির মারা যায়।
নিহত আমিনুল ইসলাম ছাব্বির (১৭) দেবীদ্বার পৌর এলাকার মৃত আলমগীর হোসেনের পুত্র। সে পার্শ্ববর্তী মরিচাকান্দা জিয়া স্মৃতি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। লেখা পড়ার পাশাপাশি ছাব্বির ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
তার বাবার বাড়ি মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল গ্রামে। বাবার মৃত্যুর পর মা রিনা আক্তার সাব্বিরের দুই ভাই এক বোন নিয়ে দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ী গ্রামে তার বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর সাব্বিরের মামা নাজমুল হাসান বাদী হয়ে সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদসহ ৯৯ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার এজহারভূক্ত ৪৯ নং আসামী হলেন, গ্রেপ্তার হওয়া আ’লীগ নেতা মো. সিরাজুল ইসলাম সরকার।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আ’লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম সরকারকে তার নিজ গ্রাম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সে ছাব্বির হত্যা মামলার ৪৯ নং এজহার নামীয় আসামী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলার আসামী আওয়ামীলীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম সরকার(৬০) গ্রেপ্তার। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত।
শুক্রবার (৯ মে) দিবাগত রাত ২টায় দেবীদ্বার থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম সরকারকে তার নিজ গ্রাম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করেছে।
মো. সিরাজুল ইসলাম সরকার(৬০) উপজেলার ৭ নং এলাহাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং এলাহাবাদ ইউনিয়নের টানা ৫ বারের ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলার ৪৯ তম এজহারভূক্ত আসামী।
গত বছরের ৫ আগষ্ট স্বৈরাচান হাসিনা সরকারের পতনের পর উল্লসিত জনতা দেবীদ্বার থানা ঘেরাউকালে সাব্বির মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ মাস ৮ দিন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফেরার পরদিন ১৪ আগস্ট সকাল ৯টায় সাব্বির মারা যায়।
নিহত আমিনুল ইসলাম ছাব্বির (১৭) দেবীদ্বার পৌর এলাকার মৃত আলমগীর হোসেনের পুত্র। সে পার্শ্ববর্তী মরিচাকান্দা জিয়া স্মৃতি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। লেখা পড়ার পাশাপাশি ছাব্বির ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
তার বাবার বাড়ি মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল গ্রামে। বাবার মৃত্যুর পর মা রিনা আক্তার সাব্বিরের দুই ভাই এক বোন নিয়ে দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ী গ্রামে তার বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর সাব্বিরের মামা নাজমুল হাসান বাদী হয়ে সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদসহ ৯৯ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার এজহারভূক্ত ৪৯ নং আসামী হলেন, গ্রেপ্তার হওয়া আ’লীগ নেতা মো. সিরাজুল ইসলাম সরকার।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আ’লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম সরকারকে তার নিজ গ্রাম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সে ছাব্বির হত্যা মামলার ৪৯ নং এজহার নামীয় আসামী।