দেবীদ্বার প্রতিনিধি
দেবীদ্বারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ দেবীদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজ শাখার সদস্য নাঈম হাসান (২৪) ও উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য কাউছার সরকা কে (৩৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
নাঈম হাসান বানিয়াপাড়া গ্রামের আবুল বাশারের পুত্র। সে দেবীদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজের স্নাতক বিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র এবং নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ এসএ সরকারি কলেজ শাখার সদস্য। কাউছার সরকার উপজেলার বক্রিকান্দি গ্রামের ফজু মিয়ার ছেলে। সে সুলতানপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য এবং পেশায় মৎসজীবী। গত ৪ আগস্ট দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে নিহত রুবেল হত্যা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বাস চালক আব্দুর রাজ্জাক রুবেল নিহত হন। নাঈম হাসান ও কাউছার সরকার ওই মামলার সন্ধিগ্ধ আসামি।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গত রাত ১টায় নাঈম হাসান ও রাত ৩টায় কাউছার সরকারকে তাদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নাঈম ও কাউছার রুবেল হত্যা মামলার এজহারভুক্ত আসামি না হলেও তদন্তকালে এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে হত্যাকাণ্ডে থাকার প্রমাণ মেলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দেবীদ্বারে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ দেবীদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজ শাখার সদস্য নাঈম হাসান (২৪) ও উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য কাউছার সরকা কে (৩৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
নাঈম হাসান বানিয়াপাড়া গ্রামের আবুল বাশারের পুত্র। সে দেবীদ্বার সুজাত আলী সরকারি কলেজের স্নাতক বিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র এবং নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ এসএ সরকারি কলেজ শাখার সদস্য। কাউছার সরকার উপজেলার বক্রিকান্দি গ্রামের ফজু মিয়ার ছেলে। সে সুলতানপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য এবং পেশায় মৎসজীবী। গত ৪ আগস্ট দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে নিহত রুবেল হত্যা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বাস চালক আব্দুর রাজ্জাক রুবেল নিহত হন। নাঈম হাসান ও কাউছার সরকার ওই মামলার সন্ধিগ্ধ আসামি।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গত রাত ১টায় নাঈম হাসান ও রাত ৩টায় কাউছার সরকারকে তাদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নাঈম ও কাউছার রুবেল হত্যা মামলার এজহারভুক্ত আসামি না হলেও তদন্তকালে এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে হত্যাকাণ্ডে থাকার প্রমাণ মেলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।