দেবীদ্বার প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলায় সেচ্ছাসেবক লীগ ইউপি সভাপতি মো. সেলিম মিয়া ছলিম(৪০)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
সেলিসকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ।
মঙ্গলবার (১৩ মে) রাত ৮টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীদ্বার থানা পুলিশ চরবাকর গ্রামের নিজ গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বুধবার (১৪ মে) দুপুরে কুমিল্লা কোট হাজতে চালান করা হয়।
মো. সেলিম মিয়া ছলিম(৪০) উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের চরবাকর গ্রামের মধ্যপাড়া মনু মিয়ার পুত্র। সে জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এবং চাঁদাবাজী ও পর্ণগ্রাফীসহ একাধিক মামলার এজহারভূক্ত আসামী। এছাড়াও তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলার সন্ধিগ্ধ আসামী।
গত বছরের ৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর উল্লসিত জনতা দেবীদ্বার থানা ঘেরাউকালে পুলিশের গুলিতে সাব্বির মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ মাস ৮ দিন চিকিৎসা নিয়ে গত ১৩ আগস্ট বাড়ি ফেরার পরদিন ১৪ আগস্ট সকাল ৯টায় সাব্বির মারা যায়।
নিহত আমিনুল ইসলাম ছাব্বির (১৭) দেবীদ্বার পৌর এলাকার মৃত আলমগীর হোসেনের পুত্র। সে পার্শ্ববর্তী মরিচাকান্দা জিয়া স্মৃতি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। লেখা পড়ার পাশাপাশি ছাব্বির ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
তার বাবার বাড়ি মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল গ্রামে। বাবার মৃত্যুর পর মা রিনা আক্তার সাব্বিরের দুই ভাই এক বোন নিয়ে দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ী গ্রামে তার বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর সাব্বিরের মামা নাজমুল হাসান বাদী হয়ে সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদসহ ৯৯ জনকে এজহারভূক্ত ও অজ্ঞাতনামা ৬০/৭০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলা তদন্তকালে ভিডিও ফুটেজ ও স্থির চিত্র দেখে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. সেলিমকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। আজ দুপুরে তাকে কুমিল্লা কোর্ট হাজতে চালার করা হয়েছে। সে আরো দু’টি পর্ণগ্রাফি ও চাঁদাবাজী মামলার এজহারভূক্ত আসামী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলায় সেচ্ছাসেবক লীগ ইউপি সভাপতি মো. সেলিম মিয়া ছলিম(৪০)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
সেলিসকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ।
মঙ্গলবার (১৩ মে) রাত ৮টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীদ্বার থানা পুলিশ চরবাকর গ্রামের নিজ গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বুধবার (১৪ মে) দুপুরে কুমিল্লা কোট হাজতে চালান করা হয়।
মো. সেলিম মিয়া ছলিম(৪০) উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের চরবাকর গ্রামের মধ্যপাড়া মনু মিয়ার পুত্র। সে জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এবং চাঁদাবাজী ও পর্ণগ্রাফীসহ একাধিক মামলার এজহারভূক্ত আসামী। এছাড়াও তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ছাব্বির হত্যা মামলার সন্ধিগ্ধ আসামী।
গত বছরের ৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর উল্লসিত জনতা দেবীদ্বার থানা ঘেরাউকালে পুলিশের গুলিতে সাব্বির মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ মাস ৮ দিন চিকিৎসা নিয়ে গত ১৩ আগস্ট বাড়ি ফেরার পরদিন ১৪ আগস্ট সকাল ৯টায় সাব্বির মারা যায়।
নিহত আমিনুল ইসলাম ছাব্বির (১৭) দেবীদ্বার পৌর এলাকার মৃত আলমগীর হোসেনের পুত্র। সে পার্শ্ববর্তী মরিচাকান্দা জিয়া স্মৃতি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। লেখা পড়ার পাশাপাশি ছাব্বির ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
তার বাবার বাড়ি মুরাদনগর উপজেলার কাজিয়াতল গ্রামে। বাবার মৃত্যুর পর মা রিনা আক্তার সাব্বিরের দুই ভাই এক বোন নিয়ে দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ী গ্রামে তার বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর সাব্বিরের মামা নাজমুল হাসান বাদী হয়ে সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদসহ ৯৯ জনকে এজহারভূক্ত ও অজ্ঞাতনামা ৬০/৭০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলা তদন্তকালে ভিডিও ফুটেজ ও স্থির চিত্র দেখে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জাফরগঞ্জ ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. সেলিমকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। আজ দুপুরে তাকে কুমিল্লা কোর্ট হাজতে চালার করা হয়েছে। সে আরো দু’টি পর্ণগ্রাফি ও চাঁদাবাজী মামলার এজহারভূক্ত আসামী।