দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বারে মধ্যেরাতে সড়কে কুড়িয়ে পাওয়া ২৭ লাখ টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্বে একজনকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টায় মো. সোহেল(৩৫) নামে একজনকে মারধর করে এলাকার কয়েকজন লোক থানায় নিয়ে আসে। এসময় পুলিশ ৪ জনকে হেফাজতে নিলেও জিজ্ঞাসাবাদের পর ৩ জনকে ছেড়ে দেয়। এ সময় সোহেল (৩৫) নামে একজনকে আটক রাখা হয়।
শুক্রবার সকাল থেকে ৪৫ লাখ টাকার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে আটক সোহেলকে জিজ্ঞাসাবাদে ২৭ লাখ টাকার কথা স্বীকার করে। সেই টাকা সোহেলসহ ওরা তিন বন্ধু সমানভাবে বণ্টন করে নেয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে সেই টাকা এখনো উদ্ধার করা যায়নি এবং অপর দুইজন হাবিব ও সুন্দর পলাতক আছে বলে জানা গেছে। টাকার প্রকৃত মালিক কে এখনো পর্যন্ত তা জানা যায়নি।
ঘটনা ও টাকার বিষয়ে আটক সোহেল জানান, তিনি একজন ফেরি ব্যবসায়ী। পিকআপ ভ্যানে করে বিভিন্ন সবজি ও ফলমূল বিক্রি করেন। গত পনেরো দিন পূর্বে রাত দেড়টার দিকে নিমসার থেকে মালামাল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হোসেনপুর উলশন কোল্ড স্টোরেজের সামনে দেবীদ্বারগামী একটি মোটরসাইকেল থেকে একটি খরচের সাদা বেগ ছিটকে পড়ে যায়। তখন সে ব্যাগটা তুলে নিয়ে আসি, এ সময় একই এলাকার হাবিব সাথে ছিল। ব্যাগ খুলে দেখি ভেতরে টাকায় ভর্তি। তখন আমরা ব্যাগটি বাড়িতে না নিয়ে বাড়ির কাছাকাছি একটি ময়দার মেইলের পাশে ঘাসের ঝুপড়ির নিচে ঢেকে রাখি।
গত ১৪মে দুপুরের বৃষ্টির সময় তিন বন্ধু সোহেল, হাবিব ও সুন্দর আলী প্রতিজন ৯ লাখ টাকা করে ২৭ লাখ টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নেয়। এসময় বিষয়টি অনেকের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। সোহেল তার ভাগের ৯ লাখের মধ্যে ৫ লাখ টাকা তার শ্বশুরের কাছে জমা রাখে, ৩ লাখ টাকা তার বন্ধুকে গাড়ি কেনার জন্য ধার দেয় এবং ১ লাখ টাকা জুয়া খেলে খরচ করে ।
সোহেল আরো জানায়, ৪৫ লাখ টাকা উদ্ধার করে নিয়ে যেয়ে ৩ দফায় কালিকাপুর, জাফরগঞ্জ ও দেবীদ্বারের ৩ গ্রুপের রোষানলে পড়েছি। টাকার জন্যে ওরা প্রচুর মারধর করেছে। অবশেষে দেবীদ্বারের গ্রুপ টাকা না পেয়ে আমাকে পুলিশে সোপর্দ করে।
আটক সোহেল উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের পূর্ব আলিয়াবাদ গ্রামের অহিদ মিয়ার পুত্র। এছাড়া হাবিব একই গ্রামের প্রয়াত মোহর আলীর পুত্র এবং সুন্দর আলী একই এলাকার সাহেব আলীর পুত্র।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ৪৫ লাখ টাকার কথা ছড়ালেও ঘটনায় আটক সোহেলকে জিজ্ঞাসাবাদে ২৭ লাখ টাকার কথা জানা গেছে। এ টাকার প্রকৃত মালিক এখনো চিহ্নিত করা যায়নি। তাছাড়া এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। হাবিব ও সুন্দর পলাতক আছেন। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কুমিল্লার দেবীদ্বারে মধ্যেরাতে সড়কে কুড়িয়ে পাওয়া ২৭ লাখ টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্বে একজনকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টায় মো. সোহেল(৩৫) নামে একজনকে মারধর করে এলাকার কয়েকজন লোক থানায় নিয়ে আসে। এসময় পুলিশ ৪ জনকে হেফাজতে নিলেও জিজ্ঞাসাবাদের পর ৩ জনকে ছেড়ে দেয়। এ সময় সোহেল (৩৫) নামে একজনকে আটক রাখা হয়।
শুক্রবার সকাল থেকে ৪৫ লাখ টাকার কথা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে আটক সোহেলকে জিজ্ঞাসাবাদে ২৭ লাখ টাকার কথা স্বীকার করে। সেই টাকা সোহেলসহ ওরা তিন বন্ধু সমানভাবে বণ্টন করে নেয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে সেই টাকা এখনো উদ্ধার করা যায়নি এবং অপর দুইজন হাবিব ও সুন্দর পলাতক আছে বলে জানা গেছে। টাকার প্রকৃত মালিক কে এখনো পর্যন্ত তা জানা যায়নি।
ঘটনা ও টাকার বিষয়ে আটক সোহেল জানান, তিনি একজন ফেরি ব্যবসায়ী। পিকআপ ভ্যানে করে বিভিন্ন সবজি ও ফলমূল বিক্রি করেন। গত পনেরো দিন পূর্বে রাত দেড়টার দিকে নিমসার থেকে মালামাল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হোসেনপুর উলশন কোল্ড স্টোরেজের সামনে দেবীদ্বারগামী একটি মোটরসাইকেল থেকে একটি খরচের সাদা বেগ ছিটকে পড়ে যায়। তখন সে ব্যাগটা তুলে নিয়ে আসি, এ সময় একই এলাকার হাবিব সাথে ছিল। ব্যাগ খুলে দেখি ভেতরে টাকায় ভর্তি। তখন আমরা ব্যাগটি বাড়িতে না নিয়ে বাড়ির কাছাকাছি একটি ময়দার মেইলের পাশে ঘাসের ঝুপড়ির নিচে ঢেকে রাখি।
গত ১৪মে দুপুরের বৃষ্টির সময় তিন বন্ধু সোহেল, হাবিব ও সুন্দর আলী প্রতিজন ৯ লাখ টাকা করে ২৭ লাখ টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নেয়। এসময় বিষয়টি অনেকের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। সোহেল তার ভাগের ৯ লাখের মধ্যে ৫ লাখ টাকা তার শ্বশুরের কাছে জমা রাখে, ৩ লাখ টাকা তার বন্ধুকে গাড়ি কেনার জন্য ধার দেয় এবং ১ লাখ টাকা জুয়া খেলে খরচ করে ।
সোহেল আরো জানায়, ৪৫ লাখ টাকা উদ্ধার করে নিয়ে যেয়ে ৩ দফায় কালিকাপুর, জাফরগঞ্জ ও দেবীদ্বারের ৩ গ্রুপের রোষানলে পড়েছি। টাকার জন্যে ওরা প্রচুর মারধর করেছে। অবশেষে দেবীদ্বারের গ্রুপ টাকা না পেয়ে আমাকে পুলিশে সোপর্দ করে।
আটক সোহেল উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের পূর্ব আলিয়াবাদ গ্রামের অহিদ মিয়ার পুত্র। এছাড়া হাবিব একই গ্রামের প্রয়াত মোহর আলীর পুত্র এবং সুন্দর আলী একই এলাকার সাহেব আলীর পুত্র।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ৪৫ লাখ টাকার কথা ছড়ালেও ঘটনায় আটক সোহেলকে জিজ্ঞাসাবাদে ২৭ লাখ টাকার কথা জানা গেছে। এ টাকার প্রকৃত মালিক এখনো চিহ্নিত করা যায়নি। তাছাড়া এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। হাবিব ও সুন্দর পলাতক আছেন। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।