মেয়াদোত্তীর্ণ উত্তর জেলা, হোমনা উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি বিলুপ্তির দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্য, ইফতার পার্টির নামে ২০ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ ও তাঁর বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করেছেন হোমনা উপজেলা বিএনপির ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। গত বৃহস্পতিবার হোমনা উপজেলা সদর থেকে ১০ সহস্রাধিক নেতাকর্মী নিয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে নেতৃত্ব দেন হোমনা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. জহিরুল হক জহর ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এডভোকেট আজিজুল হক মোল্লা। এর মধ্যে জহর উপজেলা বিএনপির সদস্য ছিলেন। আজিজুল হক মোল্লা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
প্রতিবাদ সমাবেশে বেশির ভাগ নেতাকর্মী বলেছেন, সাবেক মন্ত্রী এম কে আনোয়ারের গড়া সুশৃঙ্খল বিএনপিকে ভাঙার জন্য এবং আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য গত ২৫ অক্টোবর রাতে কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়ার কুপ্ররোচনায় এবং টাকার বিনিময়ে হোমনা উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির অবৈধ কমিটি অনুমোদন দেন কুমিল্লা উত্তর জেলা মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির আহবায়ক আখতারুজ্জামান সরকার ও সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সী। যার জন্য দায়ি সেলিম ভূঁইয়া।
প্রতিবাদ সমাবেশে আরও বলা হয়, তিনি ( সেলিম ভূঁইয়া) সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই মেঘনা উপজেলা বিএনপিকে খন্ড খন্ড করেছেন। এখন হোমনা উপজেলা বিএনপিকেও খন্ড খন্ড করার জন্য পায়তারা করছে। গত ৬ এপ্রিল কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির ব্যানারে মেঘনা উপজেলার মানিকারচর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলের জন্য জেলার ১১ টি ইউনিট থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে নামকাওয়াস্তে সামান্য কিছু ইফতারের প্যাকেট করেছেন। সেলিম ভূঁইয়া ও তাঁর পাশাপাশি কমিটি বাণিজ্য করছেন আখতারুজ্জামান ও এ এফ এম তারেক মুন্সী।
নেতাকর্মীরা বলেছেন. অবিলম্বে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির মেয়াদোত্তীর্ণ আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত, সদস্য ঘোষিত হোমনা উপজেলা ও হোমনা পৌরসভা কমিটি বিলুপ্ত করতে হবে। ত্যাগীদের মূল্যায়ন করে কমিটি করতে হবে। তা না হলে হোমনার মাটিতে কোন অবৈধ কমিটির স্থান হবে না। পরে বিএনপির নেতাকর্মীরা সেলিম ভুঁইয়া , আখতারুজ্জামান সরকার ও এ এফ এম তারেক মুন্সীর কুশপুত্তলিকায় জুতা পেটা করে দাহ করেন।
প্রতিবাদ সভায় বিএনপি নেতা জহিরুল হক বলেন,‘ সেলিম ভূঁইয়া একটা ইফতার পার্টি দিছে সাংগঠনিক সম্পাদক হইয়া। কুমিল্লা থেকে , ২০ টা ইউনিট থেকে ২০ লক্ষ টাকা নিছে। ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে ( গালি) ইফতারের জন্য ২০ গেলাস পানিও দিতে পারে নাই।’
প্রতিবাদ সভায় আজিজুল হক মোল্লা বলেন,‘আমরা যারা রাজনীতি করি, জনগণের মত নিয়ে করি। একবার মেম্বার দাঁড়িয়ে দেখো ( সেলিম ভুঁইয়ার উদ্দেশ্যে) কতো ভোট পাও।’
অভিযোগের বিষয়ে গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সেলিম ভূঁইয়ার দুটি মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরেও কল দিলে তিনি সাড়া দেননি। সন্ধ্যা সাতটা ৩৮ মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা দেওয়া হয়। এরপরেও তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্য, ইফতার পার্টির নামে ২০ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ ও তাঁর বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করেছেন হোমনা উপজেলা বিএনপির ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। গত বৃহস্পতিবার হোমনা উপজেলা সদর থেকে ১০ সহস্রাধিক নেতাকর্মী নিয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে নেতৃত্ব দেন হোমনা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. জহিরুল হক জহর ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এডভোকেট আজিজুল হক মোল্লা। এর মধ্যে জহর উপজেলা বিএনপির সদস্য ছিলেন। আজিজুল হক মোল্লা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
প্রতিবাদ সমাবেশে বেশির ভাগ নেতাকর্মী বলেছেন, সাবেক মন্ত্রী এম কে আনোয়ারের গড়া সুশৃঙ্খল বিএনপিকে ভাঙার জন্য এবং আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য গত ২৫ অক্টোবর রাতে কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়ার কুপ্ররোচনায় এবং টাকার বিনিময়ে হোমনা উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির অবৈধ কমিটি অনুমোদন দেন কুমিল্লা উত্তর জেলা মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির আহবায়ক আখতারুজ্জামান সরকার ও সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সী। যার জন্য দায়ি সেলিম ভূঁইয়া।
প্রতিবাদ সমাবেশে আরও বলা হয়, তিনি ( সেলিম ভূঁইয়া) সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই মেঘনা উপজেলা বিএনপিকে খন্ড খন্ড করেছেন। এখন হোমনা উপজেলা বিএনপিকেও খন্ড খন্ড করার জন্য পায়তারা করছে। গত ৬ এপ্রিল কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির ব্যানারে মেঘনা উপজেলার মানিকারচর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলের জন্য জেলার ১১ টি ইউনিট থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে নামকাওয়াস্তে সামান্য কিছু ইফতারের প্যাকেট করেছেন। সেলিম ভূঁইয়া ও তাঁর পাশাপাশি কমিটি বাণিজ্য করছেন আখতারুজ্জামান ও এ এফ এম তারেক মুন্সী।
নেতাকর্মীরা বলেছেন. অবিলম্বে কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির মেয়াদোত্তীর্ণ আহবায়ক কমিটি বিলুপ্ত, সদস্য ঘোষিত হোমনা উপজেলা ও হোমনা পৌরসভা কমিটি বিলুপ্ত করতে হবে। ত্যাগীদের মূল্যায়ন করে কমিটি করতে হবে। তা না হলে হোমনার মাটিতে কোন অবৈধ কমিটির স্থান হবে না। পরে বিএনপির নেতাকর্মীরা সেলিম ভুঁইয়া , আখতারুজ্জামান সরকার ও এ এফ এম তারেক মুন্সীর কুশপুত্তলিকায় জুতা পেটা করে দাহ করেন।
প্রতিবাদ সভায় বিএনপি নেতা জহিরুল হক বলেন,‘ সেলিম ভূঁইয়া একটা ইফতার পার্টি দিছে সাংগঠনিক সম্পাদক হইয়া। কুমিল্লা থেকে , ২০ টা ইউনিট থেকে ২০ লক্ষ টাকা নিছে। ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে ( গালি) ইফতারের জন্য ২০ গেলাস পানিও দিতে পারে নাই।’
প্রতিবাদ সভায় আজিজুল হক মোল্লা বলেন,‘আমরা যারা রাজনীতি করি, জনগণের মত নিয়ে করি। একবার মেম্বার দাঁড়িয়ে দেখো ( সেলিম ভুঁইয়ার উদ্দেশ্যে) কতো ভোট পাও।’
অভিযোগের বিষয়ে গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সেলিম ভূঁইয়ার দুটি মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরেও কল দিলে তিনি সাড়া দেননি। সন্ধ্যা সাতটা ৩৮ মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা দেওয়া হয়। এরপরেও তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।