• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> কুমিল্লা জেলা
> লাকসাম

লাকসামে চার কোটি টাকার আর্চ সেতু ,পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি ৮০ ভাগ কাজ

লাকসাম প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১০ মে ২০২৫, ১১: ৫৭
logo

লাকসামে চার কোটি টাকার আর্চ সেতু ,পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি ৮০ ভাগ কাজ

লাকসাম প্রতিনিধি

প্রকাশ : ১০ মে ২০২৫, ১১: ৫৭
Photo

কুমিল্লার লাকসামে সাড়ে চার কোটি টাকার ব্যয়ে রাজধানীর হাতিরঝিলের আদলে দৃষ্টিনন্দন আর্চ সেতু নির্মাণ কাজ প্রায় পাঁচ বছর ধরে চলছে। পৌরবাসীর বহুল প্রত্যাশিত সেতুটির কাজ মন্থর গতিতে চলায় স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে স্থানীয়রা। এলাকাবাসীর অভিযোগ, গত সাড়ে চার বছরের সেতুটির ৮০ ভাগ কাজও সম্পন্ন করতে পারেনি ঠিকাদার। এ সেতুর শতভাগ কাজ কবে শেষ হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় স্থানীয়রা।

প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল বিভাগের সবচেয়ে বড় স্থাপনা লাকসামে নির্মাণাধীন আর্চ সেতু। সেতুটি বৃহত্তর লাকসামে একমাত্র আর্চ সেতু। বিগত আওয়ামী সরকার আমলে সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী ও স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য তাজুল ইসলাম লাকসাম পৌর শহরের পশ্চিমগাঁও সামনিরপুল, নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ সংলগ্ন ও উত্তর লাকসামে (পেয়ারাপুর জেলেপাড়া) ডাকাতিয়া নদীর ওপর রাজধানীর হাতিরঝিলের আদলে এই দৃষ্টিনন্দন তিনটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন। ২০২০ সালের এই আর্চ সেতুগুলো প্রায় ১৫ কোটি টাকার ব্যয়ে অনুমোদন হয়। সেতুতে দুপাশে থাকবে ফুটপাত, লাইটিং এবং মধ্যস্থান পিলার বিহীন। নৌযান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত ফাঁক রেখে দুপাশের দুটি অ্যাবাটমেন্টের মাধ্যমে ইস্পাত দিয়ে সেতুগুলো দৃশ্যমান হবে। তিনটি সেতুর মধ্যে দুইটির সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করেছেন অন্য প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদাররা। কিন্তু পেয়ারাপুর-জেলেপাড়া এলাকায় সেতুটি এখানে শেষ করতে পারিনি ঠিকাদার। ২০২০ সালের ১৯ আগস্ট ডাকাতিয়া নদীর ওপর সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ব্যয় ধরা হয় ৪ কোটি ৫০ লাখ ১৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৪০ মিটার। এর কার্যাদেশ পায় ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স বেলাল এন্ড ব্রাদার্স। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কাজটি শেষ হওয়ার কথা। পরে প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ কাজের বাড়তি সময়ের আবেদন করলে দুইবার সময় বাড়ানো হয়। এরপর তিন বছর ধরে ঢিলেঢালাভাবে সেতুটি কাজ চলতে থাকে। ইতিমধ্যে বেশির ভাগ অংশের কাজ সম্পন্ন হলেও সেতুর দুপাশের মুখের ও সড়কের কাজ বাকি রয়েছে।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সেতুর মুখে

পূর্ব পাশে গার্ড ওয়ালের কাজ করছে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ শ্রমিক। তারা বেলাল এন্ড ব্রাদার্স ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক। এ সময় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাইড ইঞ্জিনিয়ার দাঁড়িয়ে মোবাইল হাতে নিয়ে ব্যস্ত। কথা হয় প্রতিষ্ঠানের সাইড ইঞ্জিনিয়ার জুবায়েদ খানের সাথে। তিনি বলেন, আমি এ প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছি এক বছর হয়েছে। আমার আগে দায়িত্বে ছিলেন রিয়াদ নামে এক সাইড ইঞ্জিনিয়ার। শ্রমিক সংকটের কারণে সময় মতো সেতুর কাজ শেষ করতে পারিনি। সেতুর মূল কাজ প্রায় শেষ। এখন সেতুর মুখে অল্প কিছু কাজ বাকি রয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি কাজটি তাড়াতাড়ি শেষ করতে। তারপরও এ বিষয়ে নিয়ে আপনি কথা বলতে চাইলে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।

এদিকে নির্মাণধীন সেতুর পশ্চিমে রয়েছে চাঁদপুর রেলপথ তার ঘেঁষে ভাঙাচোরা একটি মাটির রাস্তা। সেই রাস্তাটি রাজঘাট-মুদাফরগঞ্জ সড়কের সঙ্গে সংযোগ। রাস্তার উত্তর পাশে রয়েছে পেয়ারাপুর গ্রামসহ কয়েকটি সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেতুর পূর্বে অংশে কুমিল্লা-নোয়াখালী মহাসড়কের সাথে সংযোগ সড়ক। সড়কের দক্ষিণ কোল ঘেঁষে রয়েছে জংশন স্টেশনের রেললাইন। সড়কের উত্তর পাশে মন্দির, জেলপাড়া, মুচিপাড়াসহ কলকারখানা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সেতুর দুই পাড়ের বাসিন্দারা পায়ে হেঁটে চলাচল করছে পাশের রেল সেতু অথবা নির্মাণ সেতু দিয়ে।

পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার আবদুর রশিদ ও পেয়ারাপুর গ্রামের মীর আবু বকর সিদ্দিক, বেলাল রহমান মজুমদার, মাহবুবর রহমান মানিক, সাইদুল হক সাদেক বলেন, বহুল কাঙ্ক্ষিত পেয়ারাপুর-জেলপাড়া গ্রামে ডাকাতিয়া নদীর ওপর দিয়ে সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হওয়াতে আমরা বেশ খুশি হয়েছিলাম।

২ বছরের সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল কিন্তু প্রায় পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। যেভাবে কাজ চলছে তাতে কত দিনে শেষ হবে তা তারাই ভালো জানে। আমাদের তো মনে হয় না যে ৬ বছরে এই সেতুর কাজ শেষ হবে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সোহেল রানা জানান, সেতুর কাজ বন্ধ থাকার পর আমি ওই প্রতিষ্ঠান থেকে এক বছর পূর্বে চাকরি ছেড়ে দিয়েছি।

লাকসাম পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জাকের হোসেন বলেন, সেতুটির কাজ বর্ষা মৌসুমের জন্য বন্ধ ছিল। বর্তমানে কাজ সচল রয়েছে। যথাসময়ে সেতুটির কাজ শেষ করার কথা থাকলেও নানা জটিলতার কারণে তা সম্ভব না হওয়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সময় বাড়তি চেয়ে আবেদন করেছিল। তাকে তা দেওয়া হয়েছে। সময়ের মধ্যে যদি তিনি সেতুর কাজ শেষ না করতে পারেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Thumbnail image

কুমিল্লার লাকসামে সাড়ে চার কোটি টাকার ব্যয়ে রাজধানীর হাতিরঝিলের আদলে দৃষ্টিনন্দন আর্চ সেতু নির্মাণ কাজ প্রায় পাঁচ বছর ধরে চলছে। পৌরবাসীর বহুল প্রত্যাশিত সেতুটির কাজ মন্থর গতিতে চলায় স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে স্থানীয়রা। এলাকাবাসীর অভিযোগ, গত সাড়ে চার বছরের সেতুটির ৮০ ভাগ কাজও সম্পন্ন করতে পারেনি ঠিকাদার। এ সেতুর শতভাগ কাজ কবে শেষ হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় স্থানীয়রা।

প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল বিভাগের সবচেয়ে বড় স্থাপনা লাকসামে নির্মাণাধীন আর্চ সেতু। সেতুটি বৃহত্তর লাকসামে একমাত্র আর্চ সেতু। বিগত আওয়ামী সরকার আমলে সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী ও স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য তাজুল ইসলাম লাকসাম পৌর শহরের পশ্চিমগাঁও সামনিরপুল, নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ সংলগ্ন ও উত্তর লাকসামে (পেয়ারাপুর জেলেপাড়া) ডাকাতিয়া নদীর ওপর রাজধানীর হাতিরঝিলের আদলে এই দৃষ্টিনন্দন তিনটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন। ২০২০ সালের এই আর্চ সেতুগুলো প্রায় ১৫ কোটি টাকার ব্যয়ে অনুমোদন হয়। সেতুতে দুপাশে থাকবে ফুটপাত, লাইটিং এবং মধ্যস্থান পিলার বিহীন। নৌযান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত ফাঁক রেখে দুপাশের দুটি অ্যাবাটমেন্টের মাধ্যমে ইস্পাত দিয়ে সেতুগুলো দৃশ্যমান হবে। তিনটি সেতুর মধ্যে দুইটির সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করেছেন অন্য প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদাররা। কিন্তু পেয়ারাপুর-জেলেপাড়া এলাকায় সেতুটি এখানে শেষ করতে পারিনি ঠিকাদার। ২০২০ সালের ১৯ আগস্ট ডাকাতিয়া নদীর ওপর সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ব্যয় ধরা হয় ৪ কোটি ৫০ লাখ ১৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৪০ মিটার। এর কার্যাদেশ পায় ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স বেলাল এন্ড ব্রাদার্স। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কাজটি শেষ হওয়ার কথা। পরে প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ কাজের বাড়তি সময়ের আবেদন করলে দুইবার সময় বাড়ানো হয়। এরপর তিন বছর ধরে ঢিলেঢালাভাবে সেতুটি কাজ চলতে থাকে। ইতিমধ্যে বেশির ভাগ অংশের কাজ সম্পন্ন হলেও সেতুর দুপাশের মুখের ও সড়কের কাজ বাকি রয়েছে।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সেতুর মুখে

পূর্ব পাশে গার্ড ওয়ালের কাজ করছে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ শ্রমিক। তারা বেলাল এন্ড ব্রাদার্স ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক। এ সময় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সাইড ইঞ্জিনিয়ার দাঁড়িয়ে মোবাইল হাতে নিয়ে ব্যস্ত। কথা হয় প্রতিষ্ঠানের সাইড ইঞ্জিনিয়ার জুবায়েদ খানের সাথে। তিনি বলেন, আমি এ প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছি এক বছর হয়েছে। আমার আগে দায়িত্বে ছিলেন রিয়াদ নামে এক সাইড ইঞ্জিনিয়ার। শ্রমিক সংকটের কারণে সময় মতো সেতুর কাজ শেষ করতে পারিনি। সেতুর মূল কাজ প্রায় শেষ। এখন সেতুর মুখে অল্প কিছু কাজ বাকি রয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি কাজটি তাড়াতাড়ি শেষ করতে। তারপরও এ বিষয়ে নিয়ে আপনি কথা বলতে চাইলে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।

এদিকে নির্মাণধীন সেতুর পশ্চিমে রয়েছে চাঁদপুর রেলপথ তার ঘেঁষে ভাঙাচোরা একটি মাটির রাস্তা। সেই রাস্তাটি রাজঘাট-মুদাফরগঞ্জ সড়কের সঙ্গে সংযোগ। রাস্তার উত্তর পাশে রয়েছে পেয়ারাপুর গ্রামসহ কয়েকটি সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেতুর পূর্বে অংশে কুমিল্লা-নোয়াখালী মহাসড়কের সাথে সংযোগ সড়ক। সড়কের দক্ষিণ কোল ঘেঁষে রয়েছে জংশন স্টেশনের রেললাইন। সড়কের উত্তর পাশে মন্দির, জেলপাড়া, মুচিপাড়াসহ কলকারখানা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সেতুর দুই পাড়ের বাসিন্দারা পায়ে হেঁটে চলাচল করছে পাশের রেল সেতু অথবা নির্মাণ সেতু দিয়ে।

পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার আবদুর রশিদ ও পেয়ারাপুর গ্রামের মীর আবু বকর সিদ্দিক, বেলাল রহমান মজুমদার, মাহবুবর রহমান মানিক, সাইদুল হক সাদেক বলেন, বহুল কাঙ্ক্ষিত পেয়ারাপুর-জেলপাড়া গ্রামে ডাকাতিয়া নদীর ওপর দিয়ে সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হওয়াতে আমরা বেশ খুশি হয়েছিলাম।

২ বছরের সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল কিন্তু প্রায় পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। যেভাবে কাজ চলছে তাতে কত দিনে শেষ হবে তা তারাই ভালো জানে। আমাদের তো মনে হয় না যে ৬ বছরে এই সেতুর কাজ শেষ হবে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সোহেল রানা জানান, সেতুর কাজ বন্ধ থাকার পর আমি ওই প্রতিষ্ঠান থেকে এক বছর পূর্বে চাকরি ছেড়ে দিয়েছি।

লাকসাম পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জাকের হোসেন বলেন, সেতুটির কাজ বর্ষা মৌসুমের জন্য বন্ধ ছিল। বর্তমানে কাজ সচল রয়েছে। যথাসময়ে সেতুটির কাজ শেষ করার কথা থাকলেও নানা জটিলতার কারণে তা সম্ভব না হওয়ায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সময় বাড়তি চেয়ে আবেদন করেছিল। তাকে তা দেওয়া হয়েছে। সময়ের মধ্যে যদি তিনি সেতুর কাজ শেষ না করতে পারেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে বেড়েছে চাপ, ধীরগতিতে চলছে পরিবহন

২

দেবীদ্বারে আ.লীগ নেতা ফখরুল গ্রেপ্তার

৩

সড়ক বন্ধ করে পশুর হাটে দুর্ভোগ

৪

নগরের বিভিন্ন স্থানে ছড়ানো ছিটানো থাকে ময়লা

৫

জলাশয় ভরাট করে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের বহুতল ভবন নির্মাণের কারণে জলাবদ্ধতা

সম্পর্কিত

ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে বেড়েছে চাপ, ধীরগতিতে চলছে পরিবহন

ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে বেড়েছে চাপ, ধীরগতিতে চলছে পরিবহন

১ ঘণ্টা আগে
দেবীদ্বারে আ.লীগ নেতা ফখরুল গ্রেপ্তার

দেবীদ্বারে আ.লীগ নেতা ফখরুল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে
সড়ক বন্ধ করে পশুর হাটে দুর্ভোগ

সড়ক বন্ধ করে পশুর হাটে দুর্ভোগ

১২ ঘণ্টা আগে
নগরের বিভিন্ন স্থানে ছড়ানো ছিটানো থাকে ময়লা

নগরের বিভিন্ন স্থানে ছড়ানো ছিটানো থাকে ময়লা

১৩ ঘণ্টা আগে