নিজস্ব প্রতিবেদক
র্যাবের হাতে গুম হওয়া কুমিল্লার লাকসাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম হীরু ও পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির পারভেজের দুই ছেলে সদ্য ঘোষিত বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এর মধ্যে হীরুর ছেলে রাফসানুল ইসলাম লাকসাম উপজেলা বিএনপির চার নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক । পারভেজের ছেলে মো. শাহরিয়ার কবির রাতুল লাকসাম পৌরসভা কমিটির পাঁচ যুগ্ম আহ্বায়ক। এছাড়া পারভেজের ছোট ভাই মো. গোলাম ফারুক লাকসাম পৌর বিএনপির সদস্য সচিব পদ পেয়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২৯ মার্চ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন ও সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম লাকসাম উপজেলা ও পৌরসভা কমিটিগুলোর অনুমোদন দেন। এতে র্যাবের হাতে গুম হওয়া লাকসাম বিএনপির প্রভাবশালী দুই নেতা সাইফুল ইসলাম হীরু ও হুমায়ুন কবির পারভেজের দুই ছেলেকে কমিটিতে রাখা হয়েছে।
হীরুর ছেলে লাকসাম উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রাফসানুল ইসলাম বলেন, বাবা রাজনৈতিকভাবে দক্ষ ছিলেন। ক্যারিশম্যাটিক লিডার ছিলেন। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করব।
পারভেজের ছেলে মো. শাহরিয়ার কবির রাতুল বলেন,‘বাবার ধ্যানজ্ঞানই ছিল বিএনপি। দলের কাছে কৃতজ্ঞ আমাদের মূল্যায়ন করার জন্য।’
জানতে চাইলে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন,‘ লাকসাম উপজেলা . পৌরসভা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলো শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ রাখতে হীরু ও পারভেজ সাহেব অসামান্য অবদান রেখেছেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসনামলে এই দুই নেতাকে গুম করে র্যাব। তখন রাফসান ও রাতুল ছোট ছিলেন। আজ দল তাঁদের মূল্যায়ন করেছে। বাবার মতো তাঁরাও লাকসাম বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। একই সঙ্গে পারভেজ সাহেবের ভাই গোলাম ফারুকও পৌর বিএনপির সদস্য সচিব হয়েছেন। ’
উল্লেখ, ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর রাত নয়টা ১৫ মিনিট থেকে রাত ১১ টার মধ্যে কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার হরিশ্চর সড়কে র্যাবের একদল সদস্য লাকসাম ফেয়ার হাসপাতালের একটি অ্যাম্বুলেন্স (ঢাকা মেট্রো—ছ-৭১-১২৬৫) আটক করে। ওই অ্যাম্বুলেন্স থেকে র্যাব সদস্যরা লাকসাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম হিরু ও পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির পারভেজকে তুলে নিয়ে যান। এরপর থেকে তাঁরা গত ১২ বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। এই ঘটনায় মামলা হয়েছে কুমিল্লার আদালতে। এই মামলার কোন কিনারা করতে পারেনি তদন্তকারী সংস্থা।
র্যাবের হাতে গুম হওয়া কুমিল্লার লাকসাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম হীরু ও পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির পারভেজের দুই ছেলে সদ্য ঘোষিত বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। এর মধ্যে হীরুর ছেলে রাফসানুল ইসলাম লাকসাম উপজেলা বিএনপির চার নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক । পারভেজের ছেলে মো. শাহরিয়ার কবির রাতুল লাকসাম পৌরসভা কমিটির পাঁচ যুগ্ম আহ্বায়ক। এছাড়া পারভেজের ছোট ভাই মো. গোলাম ফারুক লাকসাম পৌর বিএনপির সদস্য সচিব পদ পেয়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২৯ মার্চ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন ও সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম লাকসাম উপজেলা ও পৌরসভা কমিটিগুলোর অনুমোদন দেন। এতে র্যাবের হাতে গুম হওয়া লাকসাম বিএনপির প্রভাবশালী দুই নেতা সাইফুল ইসলাম হীরু ও হুমায়ুন কবির পারভেজের দুই ছেলেকে কমিটিতে রাখা হয়েছে।
হীরুর ছেলে লাকসাম উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রাফসানুল ইসলাম বলেন, বাবা রাজনৈতিকভাবে দক্ষ ছিলেন। ক্যারিশম্যাটিক লিডার ছিলেন। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করব।
পারভেজের ছেলে মো. শাহরিয়ার কবির রাতুল বলেন,‘বাবার ধ্যানজ্ঞানই ছিল বিএনপি। দলের কাছে কৃতজ্ঞ আমাদের মূল্যায়ন করার জন্য।’
জানতে চাইলে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন,‘ লাকসাম উপজেলা . পৌরসভা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলো শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ রাখতে হীরু ও পারভেজ সাহেব অসামান্য অবদান রেখেছেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসনামলে এই দুই নেতাকে গুম করে র্যাব। তখন রাফসান ও রাতুল ছোট ছিলেন। আজ দল তাঁদের মূল্যায়ন করেছে। বাবার মতো তাঁরাও লাকসাম বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। একই সঙ্গে পারভেজ সাহেবের ভাই গোলাম ফারুকও পৌর বিএনপির সদস্য সচিব হয়েছেন। ’
উল্লেখ, ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর রাত নয়টা ১৫ মিনিট থেকে রাত ১১ টার মধ্যে কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার হরিশ্চর সড়কে র্যাবের একদল সদস্য লাকসাম ফেয়ার হাসপাতালের একটি অ্যাম্বুলেন্স (ঢাকা মেট্রো—ছ-৭১-১২৬৫) আটক করে। ওই অ্যাম্বুলেন্স থেকে র্যাব সদস্যরা লাকসাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম হিরু ও পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির পারভেজকে তুলে নিয়ে যান। এরপর থেকে তাঁরা গত ১২ বছর ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। এই ঘটনায় মামলা হয়েছে কুমিল্লার আদালতে। এই মামলার কোন কিনারা করতে পারেনি তদন্তকারী সংস্থা।