নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার লাকসাম পৌরসভা, মনোহরগঞ্জ ও নওয়াব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিতে ছাত্রলীগ নেতা, গোশত দোকানদার, মাছ দোকানদার, অটোরিকশা চালক, বিবাহিত ও অছাত্রদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন পদবঞ্চিত নেতারা। বুধবার (১২ মার্চ) কুমিল্লা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন দলের পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। এ সময় তারা ওই কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা ও বাতিল করে ত্যাগী নেতাদের দিয়ে নতুন কমিটি গঠনের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অভিযোগ করেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের অধীনস্থ এসব ইউনিটের নতুন কমিটি ঘোষণার বিষয়ে জেলা ছাত্রদলকে অবহিত করা হয়নি। এছাড়াও, ঘোষিত কমিটিগুলোতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত যুগ্ম আহ্বায়ক রাখা হয়েছে, যাদের মধ্যে অনেকেই নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, কমিটিতে অছাত্র, বিবাহিত, ব্যবসায়ী, প্রবাসী ও অন্যান্য অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা দলের ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতাকর্মীদের মর্মাহত করেছে।
পদবঞ্চিত নেতারা অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্টের পর কিছু ব্যক্তি আকস্মিকভাবে ছাত্রদলের কর্মী পরিচয়ে কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন, অথচ তারা অতীতে বিএনপির বিরোধী শক্তির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কমিটি ঘোষণার পর এ নিয়ে কথা বলায় মনোহরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের কর্মী ওমর ফারুক জিসানকে নির্মমভাবে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা দাবি করেন, এই কমিটি গঠনের পেছনে একটি বিশেষ সিন্ডিকেট মোটা অঙ্কের অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের শীর্ষ নেতাদের ভুল তথ্য দিয়েছে, যার ফলে অনুপযুক্ত ব্যক্তিরা কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। বক্তারা বলেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম নিজের পছন্দদের ব্যক্তিদের নিয়ে কেন্দ্র থেকে কমিটি অনুমোদন করে নিয়ে এসেছে। এসময় তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি আহ্বান জানান, যেন তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের সদ্য ঘোষিত ছাত্রদল কমিটি বিলুপ্ত করে, ত্যাগী ও প্রকৃত ছাত্র নেতাদের সমন্বয়ে নতুন কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন।
নেতারা আশা প্রকাশ করেন, কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের আবেদন যথাযথভাবে মূল্যায়ন করবে এবং ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এছাড়াও, বর্তমান কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন তারা।
দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ বলেন, ছাত্রদল একটি সুশৃঙ্খল সংগঠন। যদি নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন সংগঠনের নেতারা প্রবেশ করেও থাকেন। কেন্দ্রীয় ছাত্রদল অবশ্যই বিষয়টি ব্যবস্থা নেবেন।
কুমিল্লার লাকসাম পৌরসভা, মনোহরগঞ্জ ও নওয়াব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিতে ছাত্রলীগ নেতা, গোশত দোকানদার, মাছ দোকানদার, অটোরিকশা চালক, বিবাহিত ও অছাত্রদের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন পদবঞ্চিত নেতারা। বুধবার (১২ মার্চ) কুমিল্লা প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন দলের পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা। এ সময় তারা ওই কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা ও বাতিল করে ত্যাগী নেতাদের দিয়ে নতুন কমিটি গঠনের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা অভিযোগ করেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের অধীনস্থ এসব ইউনিটের নতুন কমিটি ঘোষণার বিষয়ে জেলা ছাত্রদলকে অবহিত করা হয়নি। এছাড়াও, ঘোষিত কমিটিগুলোতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত যুগ্ম আহ্বায়ক রাখা হয়েছে, যাদের মধ্যে অনেকেই নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, কমিটিতে অছাত্র, বিবাহিত, ব্যবসায়ী, প্রবাসী ও অন্যান্য অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা দলের ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতাকর্মীদের মর্মাহত করেছে।
পদবঞ্চিত নেতারা অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্টের পর কিছু ব্যক্তি আকস্মিকভাবে ছাত্রদলের কর্মী পরিচয়ে কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন, অথচ তারা অতীতে বিএনপির বিরোধী শক্তির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কমিটি ঘোষণার পর এ নিয়ে কথা বলায় মনোহরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের কর্মী ওমর ফারুক জিসানকে নির্মমভাবে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা দাবি করেন, এই কমিটি গঠনের পেছনে একটি বিশেষ সিন্ডিকেট মোটা অঙ্কের অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের শীর্ষ নেতাদের ভুল তথ্য দিয়েছে, যার ফলে অনুপযুক্ত ব্যক্তিরা কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। বক্তারা বলেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম নিজের পছন্দদের ব্যক্তিদের নিয়ে কেন্দ্র থেকে কমিটি অনুমোদন করে নিয়ে এসেছে। এসময় তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি আহ্বান জানান, যেন তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জের সদ্য ঘোষিত ছাত্রদল কমিটি বিলুপ্ত করে, ত্যাগী ও প্রকৃত ছাত্র নেতাদের সমন্বয়ে নতুন কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন।
নেতারা আশা প্রকাশ করেন, কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের আবেদন যথাযথভাবে মূল্যায়ন করবে এবং ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এছাড়াও, বর্তমান কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন তারা।
দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ বলেন, ছাত্রদল একটি সুশৃঙ্খল সংগঠন। যদি নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন সংগঠনের নেতারা প্রবেশ করেও থাকেন। কেন্দ্রীয় ছাত্রদল অবশ্যই বিষয়টি ব্যবস্থা নেবেন।