লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ সড়ক
এম.এ মান্নান, লাকসাম
কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের সাথে সংযোগ লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ ৮ কিলোমিটার সড়ক। লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন সড়কের উত্তর পাশে স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের পশ্চিম দিকে সওজের খালি জায়গাটি দখল করে সড়কটি ঘেঁষে পাকা নির্মাণর করছে বলে অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কামাল পাটোয়ারীর এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
তিনি উপজেলার মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের চিকোনিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও নেক্সস গ্রুপের ড. রশিদ আহমেদ হোসাইনী'র ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। সে কয়েকদিন ধরে সড়কের পাশে খালি জায়গাটি নিজের দাবি করে তিনি সড়কটি ঘেঁষে পাকা স্থাপনা নির্মাণের কাজ শুরু করে। সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন জায়গা দখল ও স্থাপনা নির্মাণের এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ মে মঙ্গলবার দুপুরে উক্ত দখলকৃত জায়গা পরিদর্শন গিয়ে নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার হামিদ জানিয়েছেন।
দখল ও স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্মাণকারী কামাল পাটোয়ারী বলেন, সড়কের দুই পাশে আমাদের জায়গা রয়েছে। এর
পাশের জায়গাটিও চৈতী গ্রুপের কালাম সাহেব জায়গা বলে তাহার লোকজন আমার নিকট দাবী করেন এবং তিনি নাকি এখানে বহুতল ভবন নির্মাণ করবে তারা বলেছেন । আর আমি যেখানে নির্মাণ করছি এটি যদি সরকারি জায়গা হয় তাহলে ছেড়ে দেব।এমনকি দুই পাশের দখলকৃত ব্যক্তিদের জায়গা ছাড়তে হবে।
জানা যায়, উপজেলার লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন ৮ কিলোমিটার সড়ক। মুদাফরগঞ্জ বাজার থেকে লাকসাম মুখি সড়কের চিকোনিয়া গ্রাম নামক স্থানে সড়কের উত্তর পাশে এবং পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের পশ্চিমে দিকে (সওজ) জায়গায় দখল করে ও সড়কটি ঘেঁষে কয়েক দিন ধরেই কামাল পাটোয়ারী নামে এক ব্যক্তি
নিজের জায়গা দাবী করে রাতারাতি নির্মিত হচ্ছে আধা পাকা স্থাপনা। ওই স্থাপনা ব্যবহৃত হবে দোকানঘর হিসেবে। এছাড়াও সড়কের দুই পাশে থাকা দখলকৃত অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা। কোথাও মানুষের বাড়ির সামনে, কোথাও সরকারি প্রতিষ্ঠানের সামনে আবার কোথাও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনেই নির্মিত হচ্ছে এসব দোকান। সড়ক ও জনপদ বিভাগ ওই সড়কটি সীমানা নির্ধারণ করে ২০২২ সালে দুই থেকে তিনটি স্থানে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে। এছাড়াও সড়কের পাশে থাকা অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে বলে সড়ক ও জনপদ বিভাগে কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, ২২ সালের সড়কের যে-সব জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পুনোরায় ওই স্থানে দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করে ব্যবসা পরিচালনা করছে দখলকারীরা। এছাড়াও দখলকৃত বাকী স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করবে বলে এখন পযন্ত কোন অভিযান পরিচালনা করা হয়েনি।
দখলকারীরা সড়কের পাশে খাল, ব্রীজের মুখ বন্ধ করে এবং (সওজের) সিএমবি'র জায়গা দখল করে মার্কেট নির্মাণের কাজ আরও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সড়কের ফুটপাত দিয়ে চলাচলের পথও বন্ধ হয়ে গেছে। চলাচলের সময় ছোট-বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটনাও ঘটে। তাই অবিলম্বে দখলকৃত স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ জানিয়েছেন তারা।
এ বিষয়ে কুমিল্লা সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী সুমন চন্দ্র দাশ 'আমার শহর'কে বলেন, খবর পেয়ে নির্মাণের কাজ বন্ধ রাখার জন্য অফিসের লোকজন পাঠানো হয়েছে এবং দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়াও সড়কের দুই পাশে দখলকৃত জায়গা উদ্ধারে পরিকল্পনা গ্রহণ করার জন্য উর্ধতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের সাথে সংযোগ লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ ৮ কিলোমিটার সড়ক। লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন সড়কের উত্তর পাশে স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের পশ্চিম দিকে সওজের খালি জায়গাটি দখল করে সড়কটি ঘেঁষে পাকা নির্মাণর করছে বলে অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কামাল পাটোয়ারীর এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
তিনি উপজেলার মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের চিকোনিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও নেক্সস গ্রুপের ড. রশিদ আহমেদ হোসাইনী'র ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। সে কয়েকদিন ধরে সড়কের পাশে খালি জায়গাটি নিজের দাবি করে তিনি সড়কটি ঘেঁষে পাকা স্থাপনা নির্মাণের কাজ শুরু করে। সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন জায়গা দখল ও স্থাপনা নির্মাণের এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ মে মঙ্গলবার দুপুরে উক্ত দখলকৃত জায়গা পরিদর্শন গিয়ে নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার হামিদ জানিয়েছেন।
দখল ও স্থাপনা নির্মাণের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্মাণকারী কামাল পাটোয়ারী বলেন, সড়কের দুই পাশে আমাদের জায়গা রয়েছে। এর
পাশের জায়গাটিও চৈতী গ্রুপের কালাম সাহেব জায়গা বলে তাহার লোকজন আমার নিকট দাবী করেন এবং তিনি নাকি এখানে বহুতল ভবন নির্মাণ করবে তারা বলেছেন । আর আমি যেখানে নির্মাণ করছি এটি যদি সরকারি জায়গা হয় তাহলে ছেড়ে দেব।এমনকি দুই পাশের দখলকৃত ব্যক্তিদের জায়গা ছাড়তে হবে।
জানা যায়, উপজেলার লাকসাম-মুদাফরগঞ্জ সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন ৮ কিলোমিটার সড়ক। মুদাফরগঞ্জ বাজার থেকে লাকসাম মুখি সড়কের চিকোনিয়া গ্রাম নামক স্থানে সড়কের উত্তর পাশে এবং পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের পশ্চিমে দিকে (সওজ) জায়গায় দখল করে ও সড়কটি ঘেঁষে কয়েক দিন ধরেই কামাল পাটোয়ারী নামে এক ব্যক্তি
নিজের জায়গা দাবী করে রাতারাতি নির্মিত হচ্ছে আধা পাকা স্থাপনা। ওই স্থাপনা ব্যবহৃত হবে দোকানঘর হিসেবে। এছাড়াও সড়কের দুই পাশে থাকা দখলকৃত অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা। কোথাও মানুষের বাড়ির সামনে, কোথাও সরকারি প্রতিষ্ঠানের সামনে আবার কোথাও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সামনেই নির্মিত হচ্ছে এসব দোকান। সড়ক ও জনপদ বিভাগ ওই সড়কটি সীমানা নির্ধারণ করে ২০২২ সালে দুই থেকে তিনটি স্থানে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে। এছাড়াও সড়কের পাশে থাকা অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে বলে সড়ক ও জনপদ বিভাগে কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, ২২ সালের সড়কের যে-সব জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পুনোরায় ওই স্থানে দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করে ব্যবসা পরিচালনা করছে দখলকারীরা। এছাড়াও দখলকৃত বাকী স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করবে বলে এখন পযন্ত কোন অভিযান পরিচালনা করা হয়েনি।
দখলকারীরা সড়কের পাশে খাল, ব্রীজের মুখ বন্ধ করে এবং (সওজের) সিএমবি'র জায়গা দখল করে মার্কেট নির্মাণের কাজ আরও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সড়কের ফুটপাত দিয়ে চলাচলের পথও বন্ধ হয়ে গেছে। চলাচলের সময় ছোট-বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটনাও ঘটে। তাই অবিলম্বে দখলকৃত স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ জানিয়েছেন তারা।
এ বিষয়ে কুমিল্লা সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী সুমন চন্দ্র দাশ 'আমার শহর'কে বলেন, খবর পেয়ে নির্মাণের কাজ বন্ধ রাখার জন্য অফিসের লোকজন পাঠানো হয়েছে এবং দখলকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়াও সড়কের দুই পাশে দখলকৃত জায়গা উদ্ধারে পরিকল্পনা গ্রহণ করার জন্য উর্ধতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।