লালমাই প্রতিনিধি
ঈদে এতিম শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফেরার তাগিদ থাকেনা । তাদের জন্য অপেক্ষা করেনা বাবা মায়েরা। অন্যান্য দিনের মতো ঈদের দিনও তাদের সহপাঠীদের সাথেই কাটাতে হয়। ঈদ আনন্দ তাদের ভাগ্যেই জুটেনা।
কিন্তু কুমিল্লার লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসার উদ্যোগে ১৩জন এতিম শিশু ও ৮জন অসহায় শিশুর মুখে হাসি ফুটেছে। তিনি ঈদুল ফিতরের দিনে ২১ শিশুর জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করেছেন।
সোমবার (৩১ মার্চ) দুপুরে তিনি খাবার নিয়ে উপজেলার বেলঘর উত্তর ইউনিয়নের গৈয়ারভাঙ্গা এলাকার দারুশ শরফ কমপ্লেক্মে (এতিমখানা ও হিফজ মাদরাসা) যান। ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে ইউএনও এতিম শিশুদের সাথে একসাথে বসেই দুপুরের খাবার খান। এসময় তিনি শিশুদের লেখাপড়া ও স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
গৈয়ারভাঙ্গা দারুশ শরফ কমপ্লেক্স এর প্রধান শিক্ষক হাফেজ সাইফুল ইসলাম তালুকদার বলেন, আমাদের এতিমখানায় ২১ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মধ্যে ১৩ জন এতিম শিশু, বাকিরা অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। ঈদের ছুটিতে এতিম ও অসহায় শিশুরা এতিমখানায় অবস্থান করার বিষয়টি জানতে পেরে সোমবার দুপুরে ইউএনও ম্যাডাম সকলের জন্য খাবার নিয়ে আসেন। শিশুদের সাথে তিনি একসাথে বসে মধ্যাহ্ন ভোজ সারেন।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা বলেন, ঈদের ছুটিতে সবাই যখন খুশি মনে বাড়ি চলে যায়। এতিমখানার এতিম শিশুদের যাওয়ার কোন জায়গা থাকেনা। তাই বাড়ি যাওয়ার দু:খ ভুলাতে এবং ঈদ আনন্দকে ভাগাভাগি করতে আজকে ঈদের দিন উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তাদের জন্য ভাল খাবারের ব্যবস্থা ও শুভেচ্ছা বিনিময় করি এবং সার্বিক খোঁজ খবর নিই।
ঈদে এতিম শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফেরার তাগিদ থাকেনা । তাদের জন্য অপেক্ষা করেনা বাবা মায়েরা। অন্যান্য দিনের মতো ঈদের দিনও তাদের সহপাঠীদের সাথেই কাটাতে হয়। ঈদ আনন্দ তাদের ভাগ্যেই জুটেনা।
কিন্তু কুমিল্লার লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসার উদ্যোগে ১৩জন এতিম শিশু ও ৮জন অসহায় শিশুর মুখে হাসি ফুটেছে। তিনি ঈদুল ফিতরের দিনে ২১ শিশুর জন্য ভালো খাবারের ব্যবস্থা করেছেন।
সোমবার (৩১ মার্চ) দুপুরে তিনি খাবার নিয়ে উপজেলার বেলঘর উত্তর ইউনিয়নের গৈয়ারভাঙ্গা এলাকার দারুশ শরফ কমপ্লেক্মে (এতিমখানা ও হিফজ মাদরাসা) যান। ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে ইউএনও এতিম শিশুদের সাথে একসাথে বসেই দুপুরের খাবার খান। এসময় তিনি শিশুদের লেখাপড়া ও স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
গৈয়ারভাঙ্গা দারুশ শরফ কমপ্লেক্স এর প্রধান শিক্ষক হাফেজ সাইফুল ইসলাম তালুকদার বলেন, আমাদের এতিমখানায় ২১ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এদের মধ্যে ১৩ জন এতিম শিশু, বাকিরা অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। ঈদের ছুটিতে এতিম ও অসহায় শিশুরা এতিমখানায় অবস্থান করার বিষয়টি জানতে পেরে সোমবার দুপুরে ইউএনও ম্যাডাম সকলের জন্য খাবার নিয়ে আসেন। শিশুদের সাথে তিনি একসাথে বসে মধ্যাহ্ন ভোজ সারেন।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা বলেন, ঈদের ছুটিতে সবাই যখন খুশি মনে বাড়ি চলে যায়। এতিমখানার এতিম শিশুদের যাওয়ার কোন জায়গা থাকেনা। তাই বাড়ি যাওয়ার দু:খ ভুলাতে এবং ঈদ আনন্দকে ভাগাভাগি করতে আজকে ঈদের দিন উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তাদের জন্য ভাল খাবারের ব্যবস্থা ও শুভেচ্ছা বিনিময় করি এবং সার্বিক খোঁজ খবর নিই।