মনোহরগঞ্জে উপজেলা
জনবল সংকট - সেবা বঞ্চিত এলাকাবাসী
মনোহরগঞ্জ প্রতিনিধি
মনোহরগঞ্জ বাজার উপজেলা সদর ঝলম দক্ষিণ ইউনিয়ন থানা রোড উপজেলা পোষ্ট অফিস চলছে গত ৮ মাস থেকে একজন পোষ্ট মাষ্টার দিয়ে, সেবা বঞ্চিত ১১ টি ইউনিয়নের এলাকাবাসী ।
এ পোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে আরো ৩টি শাখা পেষ্ট অফিস ।আমতলী পোষ্ট অফিস ,পোমগাঁও পোষ্ট অফিস ,কাশিপুর মাদ্রাসা পোষ্ট অফিস । উপজেলা পোষ্ট অফিসে কর্মকর্তা কর্মচারী থাকার কথা ৮ জন, ১জন পোষ্টমাষ্টার, ২জন পোষ্টাল অপারেটর, ১ জন পোষ্টম্যান, ১ জন রানার, ১ জন পেকার,১ জন পরিচ্ছন্ন কর্মী, ১ জন নৈশপুহরী, মোট ৮জন থাকার কথা কিন্তু আছে মাত্র ১জন পোষ্টমাষ্টার। ৭ জন রয়েছে শূন্য পদ, উপজেলা ও শাখা ৩ টি পোষ্ট অফিসে জন বল সংকট রয়েছে ১২ জন, উপজেলা পোষ্ট অফিসে জন বল সংকট ৭ জন ।
আমতলী পোষ্ট অফিসে পোষ্টমাষ্টার সহ ৩জনের মধ্যে আছে মাত্র ১জন, এই পোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে ১৪টি গ্রাম । পোমগাঁও পোষ্ট অফিসে পোষ্টমাষ্টার সহ ৩জনের মধ্যে আছে ২ জন, এপোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে ১১ টিগ্রাম । কাশিপুর মাদ্রাসা পোষ্ট অফিসে পোষ্টমাষ্টার সহ থাকার কথা ৩জন আছে মাত্র ১ জন।পোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে ৮ গ্রাম। ৩ টি শাখা অফিসে ৯ জন কর্মকর্তা থাকার কথা থাকলেও আছে ৪ জন, শূন্য পদ রয়েছে ৫টি ।
কুমিল্লা আদালত থেকে বিভিন্ন মামলার সমনজারি,লিগেল নোটিস, ডিসি অফিস থেকে ইন্টারভিউ কার্ড, নিয়োগ পত্র, স্থানীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিক পএিকা, সহ গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস বিলি বন্টনে বিঘ্ন হইতছে। মানুষের প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সঠিক সময় পাচ্ছে না,বিলি কারী না থাকার কারণে । সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় একজন পোষ্টমাষ্টার এই অফিসে কর্মরত আছেন, পোষ্ট অফিস দীর্ঘদিনের পেপার পত্রিকা, উপজেলা বিভিন্ন অফিসের ও মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস, কাগজপত্র সহ মালামাল পড়ে আছে। পোষ্টমাস্টার মো,ফরহাদ হোসেন বলেন, ৮ মাস থেকে রানার না থাকায় অফিসের কাগজপত্র বিলি বন্টন করা যাচ্ছে না, সপ্তাহে একদিন আমি টাকা দিয়ে অন্য লোক দিয়ে উপজেলার ও মানুষের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র বিলি করে থাকি,আমি একজনে অফিসের সকল কার্যক্রম করা সম্ভব হচ্ছে না। চাঁদপুর ও হাজীগঞ্জ ডাক ঘর পরিদর্শক অতিরিক্ত ফারুক খাঁন বলেন -আমি তদন্ত রিপোর্ট এবং জনবল সংকটের ব্যাপারে উদ্যতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জরুরীভাবে অবহিত করব। ডেপুটি পোষ্টমাষ্টার জেনারেল কুমিল্লা বিভাগ মেহাম্মদ তরিকুল ইসলাম কে একাধিকবার ফোন করে না পাওয়াতে তার বক্তব্য নেওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার গাজালা পারভীন রুহি বলেন - উপজেলা পোষ্ট অফিসটি একেবারে শূন্য কোটায় আমাদের প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ঠিকভাবে পাওয়া যাচ্ছে না, এবং সেবা বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ,আমি ডাক বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে শূন্য থাকা পদে লোকের ব্যবস্থা করা হবে।
মনোহরগঞ্জ বাজার উপজেলা সদর ঝলম দক্ষিণ ইউনিয়ন থানা রোড উপজেলা পোষ্ট অফিস চলছে গত ৮ মাস থেকে একজন পোষ্ট মাষ্টার দিয়ে, সেবা বঞ্চিত ১১ টি ইউনিয়নের এলাকাবাসী ।
এ পোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে আরো ৩টি শাখা পেষ্ট অফিস ।আমতলী পোষ্ট অফিস ,পোমগাঁও পোষ্ট অফিস ,কাশিপুর মাদ্রাসা পোষ্ট অফিস । উপজেলা পোষ্ট অফিসে কর্মকর্তা কর্মচারী থাকার কথা ৮ জন, ১জন পোষ্টমাষ্টার, ২জন পোষ্টাল অপারেটর, ১ জন পোষ্টম্যান, ১ জন রানার, ১ জন পেকার,১ জন পরিচ্ছন্ন কর্মী, ১ জন নৈশপুহরী, মোট ৮জন থাকার কথা কিন্তু আছে মাত্র ১জন পোষ্টমাষ্টার। ৭ জন রয়েছে শূন্য পদ, উপজেলা ও শাখা ৩ টি পোষ্ট অফিসে জন বল সংকট রয়েছে ১২ জন, উপজেলা পোষ্ট অফিসে জন বল সংকট ৭ জন ।
আমতলী পোষ্ট অফিসে পোষ্টমাষ্টার সহ ৩জনের মধ্যে আছে মাত্র ১জন, এই পোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে ১৪টি গ্রাম । পোমগাঁও পোষ্ট অফিসে পোষ্টমাষ্টার সহ ৩জনের মধ্যে আছে ২ জন, এপোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে ১১ টিগ্রাম । কাশিপুর মাদ্রাসা পোষ্ট অফিসে পোষ্টমাষ্টার সহ থাকার কথা ৩জন আছে মাত্র ১ জন।পোষ্ট অফিসের অধীনে রয়েছে ৮ গ্রাম। ৩ টি শাখা অফিসে ৯ জন কর্মকর্তা থাকার কথা থাকলেও আছে ৪ জন, শূন্য পদ রয়েছে ৫টি ।
কুমিল্লা আদালত থেকে বিভিন্ন মামলার সমনজারি,লিগেল নোটিস, ডিসি অফিস থেকে ইন্টারভিউ কার্ড, নিয়োগ পত্র, স্থানীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিক পএিকা, সহ গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস বিলি বন্টনে বিঘ্ন হইতছে। মানুষের প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সঠিক সময় পাচ্ছে না,বিলি কারী না থাকার কারণে । সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় একজন পোষ্টমাষ্টার এই অফিসে কর্মরত আছেন, পোষ্ট অফিস দীর্ঘদিনের পেপার পত্রিকা, উপজেলা বিভিন্ন অফিসের ও মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস, কাগজপত্র সহ মালামাল পড়ে আছে। পোষ্টমাস্টার মো,ফরহাদ হোসেন বলেন, ৮ মাস থেকে রানার না থাকায় অফিসের কাগজপত্র বিলি বন্টন করা যাচ্ছে না, সপ্তাহে একদিন আমি টাকা দিয়ে অন্য লোক দিয়ে উপজেলার ও মানুষের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র বিলি করে থাকি,আমি একজনে অফিসের সকল কার্যক্রম করা সম্ভব হচ্ছে না। চাঁদপুর ও হাজীগঞ্জ ডাক ঘর পরিদর্শক অতিরিক্ত ফারুক খাঁন বলেন -আমি তদন্ত রিপোর্ট এবং জনবল সংকটের ব্যাপারে উদ্যতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জরুরীভাবে অবহিত করব। ডেপুটি পোষ্টমাষ্টার জেনারেল কুমিল্লা বিভাগ মেহাম্মদ তরিকুল ইসলাম কে একাধিকবার ফোন করে না পাওয়াতে তার বক্তব্য নেওয়া যায়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার গাজালা পারভীন রুহি বলেন - উপজেলা পোষ্ট অফিসটি একেবারে শূন্য কোটায় আমাদের প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ঠিকভাবে পাওয়া যাচ্ছে না, এবং সেবা বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ,আমি ডাক বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে শূন্য থাকা পদে লোকের ব্যবস্থা করা হবে।