নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্মিত আবাসিক ভবনগুলোর বেহাল দশা বিরাজ করছে। জরাজীর্ণ ভবনগুলোতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। ঝুঁকিপূর্ণ ও জরাজীর্ণ ভবনগুলোর ছাদের পলেস্তারা খসে পড়া, দেয়ালে শ্যাওলা জমে যাওয়া, দরজা-জানালা ভাঙাচোরা, ছাদ চুঁইয়ে পানি পড়া এবং বাথরুমগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় আবাসিক ভবনগুলোতে বসবাসরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিপাকে রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৩ সালে নাঙ্গলকোট উপজেলা ঘটিত হওয়ার পর উপজেলার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য পাঁচটি এবং বিআরডিবির কর্মকর্তার জন্য একটিসহ মোট ছয়টি ভবন নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে বিআরডিবির ভবনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। অন্য পাঁচটি ভবনে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের ১০টি পরিবার বসবাস করছেন। প্রতিটি পরিবার উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে ভাড়া প্রদান করেন। দীর্ঘ ৪১বছরে ভবনগুলো জরাজীর্ণ হয়ে বর্তমানে একেবারেই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে ভবনগুলো সংস্কার করে ব্যবহারের উপযোগী করা হয়।
আবাসিকভবনগুলো ঘুরে এবং বসবাসরতদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সহকারী কমিশনারের (ভূমি) জন্য নির্মিত আবাসিক ভবনটিকে বারবার সংস্কার এবং রং করানোর মাধ্যমে কোনরকম ব্যবহারের উপযোগী রাখা হয়েছে। আনসারদের ব্যবহৃত ভবনটিতে বৃষ্টি হলে ছাদ চুঁইয়ে পানি পড়ে। দরজা-জানালা ভাঙাচোরা, ছাদের পলেস্তারা খসে পড়েছে। বাইরের দেয়ালে শ্যাওলা জমে আছে। বিআরডিবির আবাসিক ভবনটি পরিত্যক্ত হয়ে ভবনটিতে পরগাছার জন্ম হয়েছে। অন্য পাঁচটি ভবনও কোনরকম ব্যবহারের উপযোগী রাখা হয়েছে।
একটি ভবনে বসবাসরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন আনসার সদস্য জানান, ভবনের দরজা-জানালা ভাঙাচোরা। ছাদ চুঁইয়ে পানি পড়ে এবং বাথরুমগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী।
অন্য একটি ভবনে বসবাসরত সাব রেজিস্ট্রি অফিসের নকলনবিশ আলেয়া বেগম জানান, ভবনটির দরজা-জানালা ভাঙাচোরা, বিভিন্ন কক্ষ এবং বাথরুম ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ভবনে কষ্ট করে বসবাস করতে হচ্ছে। তিনি প্রতি মাসে সরকারি কোষাগারে ভবন ভাড়া বাবদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা পরিশোধ করেন বলে জানান।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল আমিন সরকার বলেন, আবাসিক ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ ও ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ভবনগুলো পরিত্যক্ত ঘোষণার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন ।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্মিত আবাসিক ভবনগুলোর বেহাল দশা বিরাজ করছে। জরাজীর্ণ ভবনগুলোতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। ঝুঁকিপূর্ণ ও জরাজীর্ণ ভবনগুলোর ছাদের পলেস্তারা খসে পড়া, দেয়ালে শ্যাওলা জমে যাওয়া, দরজা-জানালা ভাঙাচোরা, ছাদ চুঁইয়ে পানি পড়া এবং বাথরুমগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় আবাসিক ভবনগুলোতে বসবাসরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিপাকে রয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৩ সালে নাঙ্গলকোট উপজেলা ঘটিত হওয়ার পর উপজেলার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য পাঁচটি এবং বিআরডিবির কর্মকর্তার জন্য একটিসহ মোট ছয়টি ভবন নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে বিআরডিবির ভবনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। অন্য পাঁচটি ভবনে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের ১০টি পরিবার বসবাস করছেন। প্রতিটি পরিবার উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে ভাড়া প্রদান করেন। দীর্ঘ ৪১বছরে ভবনগুলো জরাজীর্ণ হয়ে বর্তমানে একেবারেই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন সময়ে ভবনগুলো সংস্কার করে ব্যবহারের উপযোগী করা হয়।
আবাসিকভবনগুলো ঘুরে এবং বসবাসরতদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সহকারী কমিশনারের (ভূমি) জন্য নির্মিত আবাসিক ভবনটিকে বারবার সংস্কার এবং রং করানোর মাধ্যমে কোনরকম ব্যবহারের উপযোগী রাখা হয়েছে। আনসারদের ব্যবহৃত ভবনটিতে বৃষ্টি হলে ছাদ চুঁইয়ে পানি পড়ে। দরজা-জানালা ভাঙাচোরা, ছাদের পলেস্তারা খসে পড়েছে। বাইরের দেয়ালে শ্যাওলা জমে আছে। বিআরডিবির আবাসিক ভবনটি পরিত্যক্ত হয়ে ভবনটিতে পরগাছার জন্ম হয়েছে। অন্য পাঁচটি ভবনও কোনরকম ব্যবহারের উপযোগী রাখা হয়েছে।
একটি ভবনে বসবাসরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন আনসার সদস্য জানান, ভবনের দরজা-জানালা ভাঙাচোরা। ছাদ চুঁইয়ে পানি পড়ে এবং বাথরুমগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী।
অন্য একটি ভবনে বসবাসরত সাব রেজিস্ট্রি অফিসের নকলনবিশ আলেয়া বেগম জানান, ভবনটির দরজা-জানালা ভাঙাচোরা, বিভিন্ন কক্ষ এবং বাথরুম ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ভবনে কষ্ট করে বসবাস করতে হচ্ছে। তিনি প্রতি মাসে সরকারি কোষাগারে ভবন ভাড়া বাবদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা পরিশোধ করেন বলে জানান।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল আমিন সরকার বলেন, আবাসিক ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ ও ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ভবনগুলো পরিত্যক্ত ঘোষণার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন ।