নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে আবাসিক শিক্ষার্থীদের ওপর বহিরাগত শিক্ষার্থীদের হামলার ঘটনা উঠেছে। শুক্রবার (২১ মার্চ) রাতে এ ঘটনা ঘটে। এতে আবাসিক হোস্টেলের ৫জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার (২২ মার্চ) কুমিল্লার টমছমব্রিজ-কোটবাড়ি সড়কের ক্যাম্পাসের অংশ অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। প্রায় দুই ঘণ্টার বেশি সময় অবরোধের পর ইউএনও ও পুলিশের হস্তক্ষেপে ১২ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আল্টিমেটাম দিয়ে সড়ক থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, দুইমাস আগে শীতকালীন পিঠা উৎসবকে কেন্দ্র করে আবাসিক হোস্টেলের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে বহিরাগত কয়েকজন শিক্ষার্থীর কথাকাটাকাটি হয়। গতরাতে হোস্টেলের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের বাইরে গেলে বহিরাগত শিক্ষার্থীরা তাদের দেখে আবার কথাকাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়ে। এসময় বহিরাগতরা হোস্টেলে এসে হোস্টেলের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে। হামলায় ৫জন হোস্টেলের শিক্ষার্থী আহত হয়। এঘটনায় জড়িয়ে পড়ে স্থানীয় একটি চক্র। তারাও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে। পরে রাতেই হামলার প্রতিবাদে জড়ো হয় সাদারণ শিক্ষার্থীরা। এই প্রতিবাদে শনিবার ইনস্টিটিউটের হোস্টেল ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা সড়কে নেমে আসে।
জানা গেছে, বেলা ১২টার দিকে তারা সড়কে টেবিল রেখে বিক্ষোভ শুরু করে। তারা সড়কে আগুন জেলে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা সড়কে বসে পড়ে। এসময় দুই পাশের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় উভয় পাশে সিএনজি-অটোরিকশার দীর্ঘ যানজট লেগে যায়। পরে দুই ঘন্টা বিক্ষোভের পর ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে বেলা দুইটার কিছু সময় পর সড়ক থেকে সরে আসে।
কুমিল্লা পলিটেকনিকেল ইনন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের আবাসিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এটা পূর্বের সমস্যা নিয়ে হয়েছে। এখানে স্থানীয়রাও ছিল। ভিডিও আছে। আমরা ভিডিও দেখে হোস্টেল সুপারকে মামলার জন্য আদেশ দিয়েছি। যারা আহত হয়েছেন তাদেরকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। এঘটনায় ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমি বিষয়টি পুলিশ, প্রশাসন ও আমাদের ডিজিকেও জানিয়েছি।
কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে আবাসিক শিক্ষার্থীদের ওপর বহিরাগত শিক্ষার্থীদের হামলার ঘটনা উঠেছে। শুক্রবার (২১ মার্চ) রাতে এ ঘটনা ঘটে। এতে আবাসিক হোস্টেলের ৫জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এ ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার (২২ মার্চ) কুমিল্লার টমছমব্রিজ-কোটবাড়ি সড়কের ক্যাম্পাসের অংশ অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। প্রায় দুই ঘণ্টার বেশি সময় অবরোধের পর ইউএনও ও পুলিশের হস্তক্ষেপে ১২ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আল্টিমেটাম দিয়ে সড়ক থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, দুইমাস আগে শীতকালীন পিঠা উৎসবকে কেন্দ্র করে আবাসিক হোস্টেলের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে বহিরাগত কয়েকজন শিক্ষার্থীর কথাকাটাকাটি হয়। গতরাতে হোস্টেলের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের বাইরে গেলে বহিরাগত শিক্ষার্থীরা তাদের দেখে আবার কথাকাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়ে। এসময় বহিরাগতরা হোস্টেলে এসে হোস্টেলের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে। হামলায় ৫জন হোস্টেলের শিক্ষার্থী আহত হয়। এঘটনায় জড়িয়ে পড়ে স্থানীয় একটি চক্র। তারাও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে। পরে রাতেই হামলার প্রতিবাদে জড়ো হয় সাদারণ শিক্ষার্থীরা। এই প্রতিবাদে শনিবার ইনস্টিটিউটের হোস্টেল ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা সড়কে নেমে আসে।
জানা গেছে, বেলা ১২টার দিকে তারা সড়কে টেবিল রেখে বিক্ষোভ শুরু করে। তারা সড়কে আগুন জেলে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা সড়কে বসে পড়ে। এসময় দুই পাশের যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এসময় উভয় পাশে সিএনজি-অটোরিকশার দীর্ঘ যানজট লেগে যায়। পরে দুই ঘন্টা বিক্ষোভের পর ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে বেলা দুইটার কিছু সময় পর সড়ক থেকে সরে আসে।
কুমিল্লা পলিটেকনিকেল ইনন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের আবাসিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এটা পূর্বের সমস্যা নিয়ে হয়েছে। এখানে স্থানীয়রাও ছিল। ভিডিও আছে। আমরা ভিডিও দেখে হোস্টেল সুপারকে মামলার জন্য আদেশ দিয়েছি। যারা আহত হয়েছেন তাদেরকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। এঘটনায় ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমি বিষয়টি পুলিশ, প্রশাসন ও আমাদের ডিজিকেও জানিয়েছি।