তিতাস প্রতিনিধি
কুমিল্লার তিতাসে মজিদপুর থেকে মোহনপুর সড়কের মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতুর অ্যাপ্রোজের মাটি দেবে বিশাল গর্ত হয়েছে। গর্তের পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। সোমবার ভোর রাতে হঠাৎ সেতুর পূর্বপ্রান্তে একাধিক স্থানের মাটি দেবে যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা সদর কড়িকান্দি বাজার থেকে একটি পাকা সড়ক মোহনপুর গিয়ে শেষ হয়েছে। সড়কের মধ্যে মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতু অবস্থিত। সেতুর উভয়প্রান্তের অ্যাপ্রোজের কাজ গত বছর শেষ করা হয়। সেতুর পশ্চিমপ্রান্তের অ্যাপ্রোজ ঠিক থাকলেও সেতুর পূর্বপ্রান্তের একাধিকস্থানে মাটি দেবে গর্ত হয়ে গেছে। উৎসুক জনতা গর্ত দেখতে ভিড় জমাচ্ছে। গর্তের পাশ দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়।
এ পথের সিএনজি অটোরিকশা চালক দেলোয়ার হোসেন ও আব্দুল আলীম জানান, প্রথমে গর্তটি ছোট ছিল। সোমবার ভোর রাতে আমার যাত্রী নিয়ে আসার সময় দেখি গর্তটি বিশাল হয়ে গেছে। মূল রাস্তার মাঝখানে গর্তটি হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে আমরা গাড়ি চালাচ্ছি। এই সড়কে বিভিন্ন স্থানের সিএনজি অটোরিকশা ও অটোরিকশা মিলে দুই শতাধিক গাড়ি চলাচল করে।
একাধিক যাত্রী জানান, উপজেলা সদরে যাওয়া-আসার জন্য এটি উপজেলার পশ্চিম অঞ্চলের একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সড়ক। মজিদপুর ও জগতপুর ইউনিয়নের প্রায় ১৫-১৬টি গ্রামের লোকজন এ পথ দিয়ে যাওয়া আসা করে। এ সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের অতিরিক্ত ১২-১৩ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে উপজেলা সদরে যেতে হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। পরিদর্শন করার জন্য অফিস থেকে লোক পাঠানো হয়েছে। সৃষ্ট সমস্যাটি খুব দ্রুত সমাধান করা হবে।
কুমিল্লার তিতাসে মজিদপুর থেকে মোহনপুর সড়কের মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতুর অ্যাপ্রোজের মাটি দেবে বিশাল গর্ত হয়েছে। গর্তের পাশ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। সোমবার ভোর রাতে হঠাৎ সেতুর পূর্বপ্রান্তে একাধিক স্থানের মাটি দেবে যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা সদর কড়িকান্দি বাজার থেকে একটি পাকা সড়ক মোহনপুর গিয়ে শেষ হয়েছে। সড়কের মধ্যে মাটিয়ারা নদীর ওপর মোহনপুর সেতু অবস্থিত। সেতুর উভয়প্রান্তের অ্যাপ্রোজের কাজ গত বছর শেষ করা হয়। সেতুর পশ্চিমপ্রান্তের অ্যাপ্রোজ ঠিক থাকলেও সেতুর পূর্বপ্রান্তের একাধিকস্থানে মাটি দেবে গর্ত হয়ে গেছে। উৎসুক জনতা গর্ত দেখতে ভিড় জমাচ্ছে। গর্তের পাশ দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়।
এ পথের সিএনজি অটোরিকশা চালক দেলোয়ার হোসেন ও আব্দুল আলীম জানান, প্রথমে গর্তটি ছোট ছিল। সোমবার ভোর রাতে আমার যাত্রী নিয়ে আসার সময় দেখি গর্তটি বিশাল হয়ে গেছে। মূল রাস্তার মাঝখানে গর্তটি হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে আমরা গাড়ি চালাচ্ছি। এই সড়কে বিভিন্ন স্থানের সিএনজি অটোরিকশা ও অটোরিকশা মিলে দুই শতাধিক গাড়ি চলাচল করে।
একাধিক যাত্রী জানান, উপজেলা সদরে যাওয়া-আসার জন্য এটি উপজেলার পশ্চিম অঞ্চলের একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সড়ক। মজিদপুর ও জগতপুর ইউনিয়নের প্রায় ১৫-১৬টি গ্রামের লোকজন এ পথ দিয়ে যাওয়া আসা করে। এ সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের অতিরিক্ত ১২-১৩ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে উপজেলা সদরে যেতে হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. শহিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। পরিদর্শন করার জন্য অফিস থেকে লোক পাঠানো হয়েছে। সৃষ্ট সমস্যাটি খুব দ্রুত সমাধান করা হবে।