আবদুল্লাহ আল মারুফ
পানির ওপরে বসে আছেন শিক্ষার্থীরা। অনেকের কোমড় পর্যন্ত ভেজা। এর মাঝে শিক্ষক এনে দিলেন উত্তরপত্র। পরীক্ষা শুরু হলো। শনিবার বেলা ১১টায় এমন চিত্র দেখা গেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজে স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রে।
সরজমিনে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ পরিদর্শন করে দেখা গেছে, কলেজের কলা ভবন, বিজ্ঞান ভবন ১, বিজ্ঞান ভবন ২, মিলিনিয়াম ভবন ও অর্থনীতি ভবনের নিচতলার অন্তত ২০টি কক্ষে পানি আছে। এর মাঝেই বসে পরীক্ষা দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
এছাড়াও কলেজের প্রবেশপথ, অশোকতলা রেলগেট এলাকা ও ধর্মপুরের তিনটি ফটকেই হাঁটু পানি দেখা গেছে। কলেজের ভিতরে কলাভবন, অর্থনীতি ভবন ও প্রশাসন ভবনের সামনেসহ পুরো ক্যাম্পাসে কমবেশি পানি দেখা গেছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছে ভর্তি-ইচ্ছুক পরিক্ষার্থী ও তাদের সঙ্গে আসা অভিভাবকরা।
কুমিল্লার লাকসাম থেকে আসা আছমা আক্তার নামের এক পরীক্ষার্থী জানান, স্বপ্ন নিয়ে ভিক্টোরিয়া কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসেছি কিন্তু এখানের জলাবদ্ধতার কারণে পরীক্ষা দিতে অসুবিধা হয়। আমি যেহ হলে পরীক্ষা দেই এটা ছিলো কলা ভবনের নিচের তলায় একটা রুম। রুমের মধ্যে হাটু সমান পানি এ পানির মধ্যে পরীক্ষা দিতে অসুবিধা হয়।
লালমাইয়ের ভুশ্চি বাজার এলাকা থেকে আসা পরীক্ষার্থী সাব্বির আহমেদ জানান, পরীক্ষা আশানুরূপ ভালো হইছে কিন্তু পানিতে এলার্জির সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তা বুঝতে পারছি। পানির ভোগান্তিতে কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষা দিতে পারিনি।
চৌদ্দগ্রাম থেকে আসা মো. সৌরভ জানান, কলেজের এ জলাবদ্ধতার সম্পর্কে আমরা জানতাম না। পুরো কলেজেই পানি। পরীক্ষার হলেও হাঁটু সমান পানিতে পোকামাকড় থাকায় পরীক্ষার পুরো মনোযোগ নষ্ট হয়ে গেছে।
ভর্তি পরীক্ষার্থী মেয়েকে নিয়ে আসা কুমিল্লা নাঙ্গলকোটের হাসানপুর এলাকার কলেজ শিক্ষক আব্দুল জব্বার বলেন, মেয়েকে ভর্তি পরিক্ষার জন্য নিয়ে এসেছি। মেয়ের পরীক্ষা কক্ষের মধ্যে হাটু সমান পানি ছিল। এ পানিতে বসে পরীক্ষা দেওয়ায় মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে। যাওয়ার পথে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। মেয়ের পরীক্ষা কেমন হয়েছে জানতে চাইলে তিনি জানান যে পরীক্ষা আশানুরূপ ভালো হয়েছে।
এ বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবুল বাসার ভূঁঞা বলেন, কলেজের জলাবদ্ধতা নিরসনে আমরা মাস্টারপ্ল্যান করছি। দ্রুতই এ সংকট নিরসনে কলেজ প্রশাসন কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
পানির ওপরে বসে আছেন শিক্ষার্থীরা। অনেকের কোমড় পর্যন্ত ভেজা। এর মাঝে শিক্ষক এনে দিলেন উত্তরপত্র। পরীক্ষা শুরু হলো। শনিবার বেলা ১১টায় এমন চিত্র দেখা গেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজে স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রে।
সরজমিনে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ পরিদর্শন করে দেখা গেছে, কলেজের কলা ভবন, বিজ্ঞান ভবন ১, বিজ্ঞান ভবন ২, মিলিনিয়াম ভবন ও অর্থনীতি ভবনের নিচতলার অন্তত ২০টি কক্ষে পানি আছে। এর মাঝেই বসে পরীক্ষা দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
এছাড়াও কলেজের প্রবেশপথ, অশোকতলা রেলগেট এলাকা ও ধর্মপুরের তিনটি ফটকেই হাঁটু পানি দেখা গেছে। কলেজের ভিতরে কলাভবন, অর্থনীতি ভবন ও প্রশাসন ভবনের সামনেসহ পুরো ক্যাম্পাসে কমবেশি পানি দেখা গেছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছে ভর্তি-ইচ্ছুক পরিক্ষার্থী ও তাদের সঙ্গে আসা অভিভাবকরা।
কুমিল্লার লাকসাম থেকে আসা আছমা আক্তার নামের এক পরীক্ষার্থী জানান, স্বপ্ন নিয়ে ভিক্টোরিয়া কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসেছি কিন্তু এখানের জলাবদ্ধতার কারণে পরীক্ষা দিতে অসুবিধা হয়। আমি যেহ হলে পরীক্ষা দেই এটা ছিলো কলা ভবনের নিচের তলায় একটা রুম। রুমের মধ্যে হাটু সমান পানি এ পানির মধ্যে পরীক্ষা দিতে অসুবিধা হয়।
লালমাইয়ের ভুশ্চি বাজার এলাকা থেকে আসা পরীক্ষার্থী সাব্বির আহমেদ জানান, পরীক্ষা আশানুরূপ ভালো হইছে কিন্তু পানিতে এলার্জির সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তা বুঝতে পারছি। পানির ভোগান্তিতে কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষা দিতে পারিনি।
চৌদ্দগ্রাম থেকে আসা মো. সৌরভ জানান, কলেজের এ জলাবদ্ধতার সম্পর্কে আমরা জানতাম না। পুরো কলেজেই পানি। পরীক্ষার হলেও হাঁটু সমান পানিতে পোকামাকড় থাকায় পরীক্ষার পুরো মনোযোগ নষ্ট হয়ে গেছে।
ভর্তি পরীক্ষার্থী মেয়েকে নিয়ে আসা কুমিল্লা নাঙ্গলকোটের হাসানপুর এলাকার কলেজ শিক্ষক আব্দুল জব্বার বলেন, মেয়েকে ভর্তি পরিক্ষার জন্য নিয়ে এসেছি। মেয়ের পরীক্ষা কক্ষের মধ্যে হাটু সমান পানি ছিল। এ পানিতে বসে পরীক্ষা দেওয়ায় মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে। যাওয়ার পথে তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। মেয়ের পরীক্ষা কেমন হয়েছে জানতে চাইলে তিনি জানান যে পরীক্ষা আশানুরূপ ভালো হয়েছে।
এ বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবুল বাসার ভূঁঞা বলেন, কলেজের জলাবদ্ধতা নিরসনে আমরা মাস্টারপ্ল্যান করছি। দ্রুতই এ সংকট নিরসনে কলেজ প্রশাসন কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।