ডা. দীপন্কর লোধ
দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার শেষে আসে পবিত্র ঈদ। খুশির ঈদ উপলক্ষে প্রতিটি পরিবারেই থাকে বাড়তি আয়োজন। যেমন থাকে পোশাক আশাকে, তেমনি খাবার দাবারে ।
ঈদের দিন প্রচুর দাওয়াত থাকে ,একই সাথে বাসায় মেহমানও আসে অনেক। সেজন্য আপ্যায়নে থাকে বৈচিত্র্য। কিন্তু আপনার স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় নিয়ে ঈদের দিনের খাবারের মেন্যু ঠিক করা উচিত।
ঈদের দিনে বড়দের খাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ থাকলেও ছোটদের ক্ষেত্রে সেই বালাই নেই । তাই বলে তা যেন অনিয়ন্ত্রিত ও মাত্রাতিরিক্ত না হয় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
ঈদের দিন সকালবেলায় পাতলা রুটি, হালকা তেলে ভাজা পরোটা, সবজি খিচুড়ি সাথে মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন সেমাই, পায়েশ, ফিরনি, কাস্টার্ড হালুয়া ও পুডিং রাখা যেতে পারে । আবার এই খাবারগুলোতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি তাই পাশাপাশি ডিম ও দুধ জাতীয় খাবার রাখা যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে মিষ্টির বিকল্প ঠিক করে রাখবেন ।
সকাল ও দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে ফুচকা,চটপটি, সালাদ বিভিন্ন ফল, ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে। এতে গরমের সময় পানিসহ বিভিন্ন মিনারেলসের চাহিদা পূরণ হবে ।
ঈদের দিন সাধারণত দুপুরে মূল খাবারের আয়োজন থাকে। সেজন্য দুপুরের খাবারের মধ্যে হালকা তেলের পোলাও, বিরিয়ানি, ভুনা খিচুড়ি, কাবাব, মুরগির রোস্ট। এ ছাড়া মাছের বিভিন্ন আইটেম সাথে বোরহানি, টক দই জাতীয় খাবার রাখা যেতে পারে ।
ঈদে সারাদিনের বিভিন্ন খাবার শেষে রাতের বেলায় হালকা খাবার গ্রহণ করাই শ্রেয়। সেক্ষেত্রে মাছ,ভাত, সবজি, ডাল, সুপ জাতীয় খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে সাথে পানীয়র কথা ভুললে চলবে না। এক্ষেত্রে ফলের জুস, ডাবের পানি, বেলের শরবত, লাচ্ছি, লাবাং ইত্যাদি পান করা যেতে পারে। সুযোগ থাকলে একটু হালকা ব্যায়াম অথবা হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে । ঘুমোবার দুই ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করবেন। এতে সারাদিনের খাবার হজমে সহায়তা হবে এবং শরীরও হালকা লাগবে। যেহেতু ঈদ উপলক্ষে প্রচুর খাবারের আয়োজন থাকে দাওয়াত থাকে তাই একবারে বেশি না খেয়ে মাঝখানে বিরতি দিয়ে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। এতে হজম সহজ হয়। সেই জন্য সারাদিনের খাবারকে পরিকল্পনা মাফিক ভাগ করে খেতে হবে। তবে মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভালো। স্বাস্থ্যসম্মত পরিকল্পনামাফিক খাদ্যাভাস সুস্থ জীবন ধারণে সহায়ক।
ঈদের দিন খাওয়া দাওয়ার কারণে কোন শারীরিক সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। ঈদ আপনার আনন্দদায়ক হোক।
দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার শেষে আসে পবিত্র ঈদ। খুশির ঈদ উপলক্ষে প্রতিটি পরিবারেই থাকে বাড়তি আয়োজন। যেমন থাকে পোশাক আশাকে, তেমনি খাবার দাবারে ।
ঈদের দিন প্রচুর দাওয়াত থাকে ,একই সাথে বাসায় মেহমানও আসে অনেক। সেজন্য আপ্যায়নে থাকে বৈচিত্র্য। কিন্তু আপনার স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় নিয়ে ঈদের দিনের খাবারের মেন্যু ঠিক করা উচিত।
ঈদের দিনে বড়দের খাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ থাকলেও ছোটদের ক্ষেত্রে সেই বালাই নেই । তাই বলে তা যেন অনিয়ন্ত্রিত ও মাত্রাতিরিক্ত না হয় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
ঈদের দিন সকালবেলায় পাতলা রুটি, হালকা তেলে ভাজা পরোটা, সবজি খিচুড়ি সাথে মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন সেমাই, পায়েশ, ফিরনি, কাস্টার্ড হালুয়া ও পুডিং রাখা যেতে পারে । আবার এই খাবারগুলোতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি তাই পাশাপাশি ডিম ও দুধ জাতীয় খাবার রাখা যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে মিষ্টির বিকল্প ঠিক করে রাখবেন ।
সকাল ও দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে ফুচকা,চটপটি, সালাদ বিভিন্ন ফল, ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে। এতে গরমের সময় পানিসহ বিভিন্ন মিনারেলসের চাহিদা পূরণ হবে ।
ঈদের দিন সাধারণত দুপুরে মূল খাবারের আয়োজন থাকে। সেজন্য দুপুরের খাবারের মধ্যে হালকা তেলের পোলাও, বিরিয়ানি, ভুনা খিচুড়ি, কাবাব, মুরগির রোস্ট। এ ছাড়া মাছের বিভিন্ন আইটেম সাথে বোরহানি, টক দই জাতীয় খাবার রাখা যেতে পারে ।
ঈদে সারাদিনের বিভিন্ন খাবার শেষে রাতের বেলায় হালকা খাবার গ্রহণ করাই শ্রেয়। সেক্ষেত্রে মাছ,ভাত, সবজি, ডাল, সুপ জাতীয় খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে সাথে পানীয়র কথা ভুললে চলবে না। এক্ষেত্রে ফলের জুস, ডাবের পানি, বেলের শরবত, লাচ্ছি, লাবাং ইত্যাদি পান করা যেতে পারে। সুযোগ থাকলে একটু হালকা ব্যায়াম অথবা হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে । ঘুমোবার দুই ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করবেন। এতে সারাদিনের খাবার হজমে সহায়তা হবে এবং শরীরও হালকা লাগবে। যেহেতু ঈদ উপলক্ষে প্রচুর খাবারের আয়োজন থাকে দাওয়াত থাকে তাই একবারে বেশি না খেয়ে মাঝখানে বিরতি দিয়ে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। এতে হজম সহজ হয়। সেই জন্য সারাদিনের খাবারকে পরিকল্পনা মাফিক ভাগ করে খেতে হবে। তবে মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভালো। স্বাস্থ্যসম্মত পরিকল্পনামাফিক খাদ্যাভাস সুস্থ জীবন ধারণে সহায়ক।
ঈদের দিন খাওয়া দাওয়ার কারণে কোন শারীরিক সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। ঈদ আপনার আনন্দদায়ক হোক।