• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> স্বাস্থ্য

ঈদের দিনে কেমন খাবার চাই

ডা. দীপন্কর লোধ
প্রকাশ : ৩০ মার্চ ২০২৫, ১৩: ০৫
logo

ঈদের দিনে কেমন খাবার চাই

ডা. দীপন্কর লোধ

প্রকাশ : ৩০ মার্চ ২০২৫, ১৩: ০৫
Photo

দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার শেষে আসে পবিত্র ঈদ। খুশির ঈদ উপলক্ষে প্রতিটি পরিবারেই থাকে বাড়তি আয়োজন। যেমন থাকে পোশাক আশাকে, তেমনি খাবার দাবারে ।

ঈদের দিন প্রচুর দাওয়াত থাকে ,একই সাথে বাসায় মেহমানও আসে অনেক। সেজন্য আপ্যায়নে থাকে বৈচিত্র্য। কিন্তু আপনার স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় নিয়ে ঈদের দিনের খাবারের মেন্যু ঠিক করা উচিত।

ঈদের দিনে বড়দের খাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ থাকলেও ছোটদের ক্ষেত্রে সেই বালাই নেই । তাই বলে তা যেন অনিয়ন্ত্রিত ও মাত্রাতিরিক্ত না হয় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।

ঈদের দিন সকালবেলায় পাতলা রুটি, হালকা তেলে ভাজা পরোটা, সবজি খিচুড়ি সাথে মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন সেমাই, পায়েশ, ফিরনি, কাস্টার্ড হালুয়া ও পুডিং রাখা যেতে পারে । আবার এই খাবারগুলোতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি তাই পাশাপাশি ডিম ও দুধ জাতীয় খাবার রাখা যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে মিষ্টির বিকল্প ঠিক করে রাখবেন ।

সকাল ও দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে ফুচকা,চটপটি, সালাদ বিভিন্ন ফল, ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে। এতে গরমের সময় পানিসহ বিভিন্ন মিনারেলসের চাহিদা পূরণ হবে ।

ঈদের দিন সাধারণত দুপুরে মূল খাবারের আয়োজন থাকে। সেজন্য দুপুরের খাবারের মধ্যে হালকা তেলের পোলাও, বিরিয়ানি, ভুনা খিচুড়ি, কাবাব, মুরগির রোস্ট। এ ছাড়া মাছের বিভিন্ন আইটেম সাথে বোরহানি, টক দই জাতীয় খাবার রাখা যেতে পারে ।

ঈদে সারাদিনের বিভিন্ন খাবার শেষে রাতের বেলায় হালকা খাবার গ্রহণ করাই শ্রেয়। সেক্ষেত্রে মাছ,ভাত, সবজি, ডাল, সুপ জাতীয় খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে সাথে পানীয়র কথা ভুললে চলবে না। এক্ষেত্রে ফলের জুস, ডাবের পানি, বেলের শরবত, লাচ্ছি, লাবাং ইত্যাদি পান করা যেতে পারে। সুযোগ থাকলে একটু হালকা ব্যায়াম অথবা হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে । ঘুমোবার দুই ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করবেন। এতে সারাদিনের খাবার হজমে সহায়তা হবে এবং শরীরও হালকা লাগবে। যেহেতু ঈদ উপলক্ষে প্রচুর খাবারের আয়োজন থাকে দাওয়াত থাকে তাই একবারে বেশি না খেয়ে মাঝখানে বিরতি দিয়ে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। এতে হজম সহজ হয়। সেই জন্য সারাদিনের খাবারকে পরিকল্পনা মাফিক ভাগ করে খেতে হবে। তবে মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভালো। স্বাস্থ্যসম্মত পরিকল্পনামাফিক খাদ্যাভাস সুস্থ জীবন ধারণে সহায়ক।

ঈদের দিন খাওয়া দাওয়ার কারণে কোন শারীরিক সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। ঈদ আপনার আনন্দদায়ক হোক।

Thumbnail image

দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার শেষে আসে পবিত্র ঈদ। খুশির ঈদ উপলক্ষে প্রতিটি পরিবারেই থাকে বাড়তি আয়োজন। যেমন থাকে পোশাক আশাকে, তেমনি খাবার দাবারে ।

ঈদের দিন প্রচুর দাওয়াত থাকে ,একই সাথে বাসায় মেহমানও আসে অনেক। সেজন্য আপ্যায়নে থাকে বৈচিত্র্য। কিন্তু আপনার স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় নিয়ে ঈদের দিনের খাবারের মেন্যু ঠিক করা উচিত।

ঈদের দিনে বড়দের খাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ থাকলেও ছোটদের ক্ষেত্রে সেই বালাই নেই । তাই বলে তা যেন অনিয়ন্ত্রিত ও মাত্রাতিরিক্ত না হয় সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।

ঈদের দিন সকালবেলায় পাতলা রুটি, হালকা তেলে ভাজা পরোটা, সবজি খিচুড়ি সাথে মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন সেমাই, পায়েশ, ফিরনি, কাস্টার্ড হালুয়া ও পুডিং রাখা যেতে পারে । আবার এই খাবারগুলোতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি তাই পাশাপাশি ডিম ও দুধ জাতীয় খাবার রাখা যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে মিষ্টির বিকল্প ঠিক করে রাখবেন ।

সকাল ও দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে ফুচকা,চটপটি, সালাদ বিভিন্ন ফল, ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে। এতে গরমের সময় পানিসহ বিভিন্ন মিনারেলসের চাহিদা পূরণ হবে ।

ঈদের দিন সাধারণত দুপুরে মূল খাবারের আয়োজন থাকে। সেজন্য দুপুরের খাবারের মধ্যে হালকা তেলের পোলাও, বিরিয়ানি, ভুনা খিচুড়ি, কাবাব, মুরগির রোস্ট। এ ছাড়া মাছের বিভিন্ন আইটেম সাথে বোরহানি, টক দই জাতীয় খাবার রাখা যেতে পারে ।

ঈদে সারাদিনের বিভিন্ন খাবার শেষে রাতের বেলায় হালকা খাবার গ্রহণ করাই শ্রেয়। সেক্ষেত্রে মাছ,ভাত, সবজি, ডাল, সুপ জাতীয় খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে সাথে পানীয়র কথা ভুললে চলবে না। এক্ষেত্রে ফলের জুস, ডাবের পানি, বেলের শরবত, লাচ্ছি, লাবাং ইত্যাদি পান করা যেতে পারে। সুযোগ থাকলে একটু হালকা ব্যায়াম অথবা হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে । ঘুমোবার দুই ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করবেন। এতে সারাদিনের খাবার হজমে সহায়তা হবে এবং শরীরও হালকা লাগবে। যেহেতু ঈদ উপলক্ষে প্রচুর খাবারের আয়োজন থাকে দাওয়াত থাকে তাই একবারে বেশি না খেয়ে মাঝখানে বিরতি দিয়ে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। এতে হজম সহজ হয়। সেই জন্য সারাদিনের খাবারকে পরিকল্পনা মাফিক ভাগ করে খেতে হবে। তবে মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভালো। স্বাস্থ্যসম্মত পরিকল্পনামাফিক খাদ্যাভাস সুস্থ জীবন ধারণে সহায়ক।

ঈদের দিন খাওয়া দাওয়ার কারণে কোন শারীরিক সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। ঈদ আপনার আনন্দদায়ক হোক।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

রোগ প্রতিরোধের টনিক কাঁঠালের বিচি

২

সংকট-সমস্যায় জর্জরিত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার

৩

বজ্রপাতে সচেতনতা

৪

মাথা ও ঘাড় ক্যান্সার ও তার প্রতিকার

৫

মানব সেবায় আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন প্রফেসর ডা. তৃপ্তীশ চন্দ্র ঘোষ

সম্পর্কিত

রোগ প্রতিরোধের টনিক কাঁঠালের বিচি

রোগ প্রতিরোধের টনিক কাঁঠালের বিচি

এখন বর্ষাকাল, এ সময় খাদ্য এবং পানীয় ঘটিত পেটের পীড়া এখন বেশি হচ্ছে। এ সময় কাঁঠালের বিচি খুব উপকারি।

২২ দিন আগে
সংকট-সমস্যায় জর্জরিত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার

সংকট-সমস্যায় জর্জরিত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার

০৬ মে ২০২৫
বজ্রপাতে সচেতনতা

বজ্রপাতে সচেতনতা

৩০ এপ্রিল ২০২৫
মাথা ও ঘাড় ক্যান্সার ও তার প্রতিকার

মাথা ও ঘাড় ক্যান্সার ও তার প্রতিকার

২৮ এপ্রিল ২০২৫