নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার ট্রমা সেন্টারে হার্নিয়া অপারেশনের সময় চিকিৎসকের ভুলে ইমরান হোসেন নামের এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ ইমরানের পরিবারের।
ইমরান হোসেন (২১) কাতার প্রবাসী হুমায়ুনের ছেলে। তিনি কুমিল্লার ২য় মুরাদপুর দক্ষিণ পাড়া সর্দার বাড়ির বাসিন্দা।
পরিবারের দাবি, ইমরান বিকেল ৫টার দিকে মারা যান। অথচ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সন্ধ্যা পর্যন্ত লাইফ সাপোর্টে রাখার নাটক করে এবং চিকিৎসার নামে প্রায় ২ লাখ টাকার ওষুধ কিনিয়ে নেয়।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, ঢাকার একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে অপারেশন করানোর কথা থাকলেও তিনি না আসায় স্থানীয় চিকিৎসক দিয়ে অপারেশন করানো হয়। বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ স্বজনরা হাসপাতালে ভাঙচুর চালায়। এর আগেও এই হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ইমরান ছিলেন তিন ভাইয়ের মধ্যে বড়। তার এক ছোট ভাই প্রতিবন্ধী এবং অন্যজন বয়সে ছোট। ইমরানের অকাল মৃত্যুতে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। ভুক্তভোগী পরিবার হাসপাতালের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
এ বিষয়ে হাসপাতালে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে কর্তৃপক্ষের কেউ কথা বলতে রাজি না হওয়ায় বস্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
কুমিল্লার ট্রমা সেন্টারে হার্নিয়া অপারেশনের সময় চিকিৎসকের ভুলে ইমরান হোসেন নামের এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ ইমরানের পরিবারের।
ইমরান হোসেন (২১) কাতার প্রবাসী হুমায়ুনের ছেলে। তিনি কুমিল্লার ২য় মুরাদপুর দক্ষিণ পাড়া সর্দার বাড়ির বাসিন্দা।
পরিবারের দাবি, ইমরান বিকেল ৫টার দিকে মারা যান। অথচ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সন্ধ্যা পর্যন্ত লাইফ সাপোর্টে রাখার নাটক করে এবং চিকিৎসার নামে প্রায় ২ লাখ টাকার ওষুধ কিনিয়ে নেয়।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, ঢাকার একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে অপারেশন করানোর কথা থাকলেও তিনি না আসায় স্থানীয় চিকিৎসক দিয়ে অপারেশন করানো হয়। বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ স্বজনরা হাসপাতালে ভাঙচুর চালায়। এর আগেও এই হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ইমরান ছিলেন তিন ভাইয়ের মধ্যে বড়। তার এক ছোট ভাই প্রতিবন্ধী এবং অন্যজন বয়সে ছোট। ইমরানের অকাল মৃত্যুতে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। ভুক্তভোগী পরিবার হাসপাতালের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
এ বিষয়ে হাসপাতালে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে কর্তৃপক্ষের কেউ কথা বলতে রাজি না হওয়ায় বস্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।