নজরুল ইসলাম বাবুল
ঈদ মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য বিশেষ একটি উৎসব ।মাসাধিক কাল সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতর আমাদের কাছে মহা আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে ।ছোট বেলায় ঈদের আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয় এ এক অন্যরকম অনুভূতি।
আমেরিকার প্রবাসজীবন শুরুর ২০০১ সাল ছিল আমার শেষ ঈদ উদযাপন এবং মাঝখানে আরো দুবার আর ২০২৪ ছিল আরেকটি ঈদ এর উপস্থিতি বাকি ৩টি ঈদ ছিল ঈদ উল আজহা ।ঈদ উল ফিতর আর ঈদ উল আজহা ভিন্ন দূরকমের আমেজ আর ভিন্নতা ।
বাবা মায়ের শুন্যতায় নানির আদরে আমার বেড়ে উঠা চাহিদার যত কিছু নানি আমাকে পূর্ণ করতে কখনো কার্পণ্য করেনি বুঝতে পারিনি বাবা মা এর শূন্যতা তিনিই সব পূরণ করে দিয়েছেন ।শহর কুমিল্লায় আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা দেশের ঈদের আনন্দ আজও মিস করি আমেরিকার সূদুর প্রান্তে থেকে ।ছোট বেলার ঈদের আনন্দ ছিল অপরিসীম নতুন কাপড় পাওয়ার অপেক্ষায় দিন ক্ষণ সময় এর যবনিকা পরিপূর্ণতা অবসান হতো প্রাপ্তির মধ্যে দিয়ে ।
বাল্যকালের ঈদের কাপড়ের একটি ঘটনা এখনো আমাকে হাসিতে উদ্ভাসিত করে রোজার শেষ পর্যায়ে প্রিয় নানু যাকে আমি বুবু বলে ডাকতাম তিনি আমার জন্য নতুন পোশাক কিনে দিয়েছেন সাথে একটি শর্ত দিয়ে মামাকে যেন পোশাক কেনার কথা না বলি কারণ তিনি শুনলে হয়তো তার দেয়া ঈদ উপহার কিনবেন না ।মামা তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ঈদের শেষ মুহূর্তে তার ছুটি তাই বুবু আমার অপেক্ষায় থাকতে রাজি নন নাতির ঈদ আনন্দ উপভোগ করাতে ।
শেষ মুহূর্তের মুরগি আর কোরবানির গরু কেনা
ঈদের ছুটিতে মামা যখন বাড়িতে আসতেন ঈদের বাজার করতে কুমিল্লার রাজগঞ্জ আর চকবাজার তার সঙ্গে যেতে হতো ।সব কেনাকাটা শেষে মুরগি কেনার পালা শুরু হতো মধ্যরাত থেকে শুরু আর শেষ হতো ফজরের আজানের সময় এর কারন ছিল সীমিত বাজেটের মুরগি পাওয়া কষ্টকর ।তেমনি ভাবে কোরবানির গরু কেনার ইতিহাসও এক বাজার থেকে আরেক বাজারে বাজেটের গরু খুঁজে বেসামাল হয়ে পরতাম দু পা ফুলে ফেঁপে অস্তির হয়ে পড়তাম ব্যখা বেদনায় তবু যে গরু কেনা শেষে বাড়ি নিয়ে যেতো হতো আনন্দ নিয়ে ।যখন অস্তির হয়ে উঠতাম মামা তখন বাদাম আর বুট কিনে দিয়ে ধৈর্য্য ধরার পরামর্শ দিতেন ।
আমেরিকার ঈদের আনন্দ
২৪ বছরের আমেরিকার জীবন ধারায় ৪টি কোরবানির ঈদের সুযোগ হয়েছে দেশে করার
দেশ আর বিদেশের মাটিতে ঈদ পালন করার ভিন্নতা ব্যাপক তাই দেশে ঈদ উদযাপনের অনুভূতি ভিন্ন মাত্রার যার তুলনা নেই ।
বিদেশের মাটিতে আমার পরিবার সমেত বসবাস পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেশি হওয়ায় আমরা এখানে ঈদ উদযাপন করি
একসাথে তবুও সেই ঈদ আমার শহর কুমিল্লার মতো আনন্দময় নয় ।
ঈদ মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য বিশেষ একটি উৎসব ।মাসাধিক কাল সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতর আমাদের কাছে মহা আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে ।ছোট বেলায় ঈদের আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয় এ এক অন্যরকম অনুভূতি।
আমেরিকার প্রবাসজীবন শুরুর ২০০১ সাল ছিল আমার শেষ ঈদ উদযাপন এবং মাঝখানে আরো দুবার আর ২০২৪ ছিল আরেকটি ঈদ এর উপস্থিতি বাকি ৩টি ঈদ ছিল ঈদ উল আজহা ।ঈদ উল ফিতর আর ঈদ উল আজহা ভিন্ন দূরকমের আমেজ আর ভিন্নতা ।
বাবা মায়ের শুন্যতায় নানির আদরে আমার বেড়ে উঠা চাহিদার যত কিছু নানি আমাকে পূর্ণ করতে কখনো কার্পণ্য করেনি বুঝতে পারিনি বাবা মা এর শূন্যতা তিনিই সব পূরণ করে দিয়েছেন ।শহর কুমিল্লায় আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা দেশের ঈদের আনন্দ আজও মিস করি আমেরিকার সূদুর প্রান্তে থেকে ।ছোট বেলার ঈদের আনন্দ ছিল অপরিসীম নতুন কাপড় পাওয়ার অপেক্ষায় দিন ক্ষণ সময় এর যবনিকা পরিপূর্ণতা অবসান হতো প্রাপ্তির মধ্যে দিয়ে ।
বাল্যকালের ঈদের কাপড়ের একটি ঘটনা এখনো আমাকে হাসিতে উদ্ভাসিত করে রোজার শেষ পর্যায়ে প্রিয় নানু যাকে আমি বুবু বলে ডাকতাম তিনি আমার জন্য নতুন পোশাক কিনে দিয়েছেন সাথে একটি শর্ত দিয়ে মামাকে যেন পোশাক কেনার কথা না বলি কারণ তিনি শুনলে হয়তো তার দেয়া ঈদ উপহার কিনবেন না ।মামা তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ঈদের শেষ মুহূর্তে তার ছুটি তাই বুবু আমার অপেক্ষায় থাকতে রাজি নন নাতির ঈদ আনন্দ উপভোগ করাতে ।
শেষ মুহূর্তের মুরগি আর কোরবানির গরু কেনা
ঈদের ছুটিতে মামা যখন বাড়িতে আসতেন ঈদের বাজার করতে কুমিল্লার রাজগঞ্জ আর চকবাজার তার সঙ্গে যেতে হতো ।সব কেনাকাটা শেষে মুরগি কেনার পালা শুরু হতো মধ্যরাত থেকে শুরু আর শেষ হতো ফজরের আজানের সময় এর কারন ছিল সীমিত বাজেটের মুরগি পাওয়া কষ্টকর ।তেমনি ভাবে কোরবানির গরু কেনার ইতিহাসও এক বাজার থেকে আরেক বাজারে বাজেটের গরু খুঁজে বেসামাল হয়ে পরতাম দু পা ফুলে ফেঁপে অস্তির হয়ে পড়তাম ব্যখা বেদনায় তবু যে গরু কেনা শেষে বাড়ি নিয়ে যেতো হতো আনন্দ নিয়ে ।যখন অস্তির হয়ে উঠতাম মামা তখন বাদাম আর বুট কিনে দিয়ে ধৈর্য্য ধরার পরামর্শ দিতেন ।
আমেরিকার ঈদের আনন্দ
২৪ বছরের আমেরিকার জীবন ধারায় ৪টি কোরবানির ঈদের সুযোগ হয়েছে দেশে করার
দেশ আর বিদেশের মাটিতে ঈদ পালন করার ভিন্নতা ব্যাপক তাই দেশে ঈদ উদযাপনের অনুভূতি ভিন্ন মাত্রার যার তুলনা নেই ।
বিদেশের মাটিতে আমার পরিবার সমেত বসবাস পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেশি হওয়ায় আমরা এখানে ঈদ উদযাপন করি
একসাথে তবুও সেই ঈদ আমার শহর কুমিল্লার মতো আনন্দময় নয় ।
এদিকে, লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিসরাতা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ দুটি ছবি যুক্ত করে পৃথক ফেসবুক পোস্টেও এ কথা জানিয়েছে।
১৭ দিন আগেদ্য রয়্যাল থাই অ্যাম্বাসি বাংলাদেশিদের জন্য ২ জানুয়ারি থেকে ই–ভিসা সুবিধা চালু করতে চলেছে। ফলে ২ জানুয়ারি থেকে বসে অনলাইনে আবেদন করে ১০ দিনের ভেতর ভিসা পেতে চলেছে বাংলাদেশি সাধারণ পাসপোর্টধারীরা।
২৮ জানুয়ারি ২০২৫