সোহানা শারমিন
চৈত্রের গরমে গ্রীষ্মের শুরুতে বাগানে বাগানে শোভা পাচ্ছে বড় আকারের হলদে রঙের অলকানন্দা ফুল। বর্ষায় এটি আরও রূপ মেলে ধরে। মায়ারি রূপের এই ফুলের কোন গন্ধ নেই। কিন্তু ফুলটি সবুজ পাতার মধ্যে হলুদ রঙ ছড়িয়েছে। সবুজ আর হলুদের মিতালিতে বাগানের সৌন্দর্য যেমন বাড়িয়েছে, তেমনি নিসর্গপ্রেমীরা এর প্রেমে মুগ্ধ হচ্ছে। এটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। এই ফুলের ইংরেজি নাম অ্যালমাণ্ডা।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ফুলের প্রেমে পড়েছেন। তিনি এর নাম দিয়েছেন অলকানন্দা। এটি ব্রাজিলের ফুল। আমেরিকা মহাদেশে এই ফুল হয়। এই ফুল বছরের বিভিন্ন ঋতুতে কম বেশি দেখা যায়। কিন্তু গ্রীষ্ম ও বর্ষায় প্রচুর পরিমাণে ফুটে। বাংলাদেশের সর্বত্র এই ফুল পাওয়া যায়। গতকাল শনিবার বিকেলে কোটবাড়িতে অবস্থিত সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ কুমিল্লার বাগানে দেখা গেছে, সবুজ গাছে হাসি দিয়ে আছে অলকানন্দা। সেখানকার বিএড পড়ুয়া স্কুল ও কলেজ শিক্ষকেরা বাগানের ভেতর ঢুকে কেউ ছবি তুলছেন। কেউ ফুল ছিঁড়ছেন। কেউ সেলফি তুলছেন। বাগানের পশ্চিম কোণার অংশ এই ফুল গাছ মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। কবি, লেখক ও সাহিত্যিকদের লেখায় বার বার তুলে ধরা হয়েছে অলকানন্দা ফুল কে। যত রোদ বেশি হবে এই ফুল তত বেশি ফুটবে। এটি লতাজাতীয় গাছে ফুটে। খয়েরি, সাদা ও হলুদ রঙের হয় অলকানন্দা।
হাফিজ আহমেদ উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ( উদ্ভিদবিজ্ঞানের সাবেক শিক্ষার্থী) রুবাইয়া সুলতানা বলেন, এই ফুল গাছ অল্প পরিচর্যাতেই ফুল দেয়। চাইলে টবেও এটি চাষ করা যায়। হালকা বেগুনি রঙেরও হয় এই ফুল। তবে হলুদ জাতের ফুল বেশি। এটি বাগানের সৌন্দর্য বাড়ায়। একই সঙ্গে এই ফুল ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় কাজে লাগে।
চৈত্রের গরমে গ্রীষ্মের শুরুতে বাগানে বাগানে শোভা পাচ্ছে বড় আকারের হলদে রঙের অলকানন্দা ফুল। বর্ষায় এটি আরও রূপ মেলে ধরে। মায়ারি রূপের এই ফুলের কোন গন্ধ নেই। কিন্তু ফুলটি সবুজ পাতার মধ্যে হলুদ রঙ ছড়িয়েছে। সবুজ আর হলুদের মিতালিতে বাগানের সৌন্দর্য যেমন বাড়িয়েছে, তেমনি নিসর্গপ্রেমীরা এর প্রেমে মুগ্ধ হচ্ছে। এটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। এই ফুলের ইংরেজি নাম অ্যালমাণ্ডা।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ফুলের প্রেমে পড়েছেন। তিনি এর নাম দিয়েছেন অলকানন্দা। এটি ব্রাজিলের ফুল। আমেরিকা মহাদেশে এই ফুল হয়। এই ফুল বছরের বিভিন্ন ঋতুতে কম বেশি দেখা যায়। কিন্তু গ্রীষ্ম ও বর্ষায় প্রচুর পরিমাণে ফুটে। বাংলাদেশের সর্বত্র এই ফুল পাওয়া যায়। গতকাল শনিবার বিকেলে কোটবাড়িতে অবস্থিত সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ কুমিল্লার বাগানে দেখা গেছে, সবুজ গাছে হাসি দিয়ে আছে অলকানন্দা। সেখানকার বিএড পড়ুয়া স্কুল ও কলেজ শিক্ষকেরা বাগানের ভেতর ঢুকে কেউ ছবি তুলছেন। কেউ ফুল ছিঁড়ছেন। কেউ সেলফি তুলছেন। বাগানের পশ্চিম কোণার অংশ এই ফুল গাছ মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। কবি, লেখক ও সাহিত্যিকদের লেখায় বার বার তুলে ধরা হয়েছে অলকানন্দা ফুল কে। যত রোদ বেশি হবে এই ফুল তত বেশি ফুটবে। এটি লতাজাতীয় গাছে ফুটে। খয়েরি, সাদা ও হলুদ রঙের হয় অলকানন্দা।
হাফিজ আহমেদ উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ( উদ্ভিদবিজ্ঞানের সাবেক শিক্ষার্থী) রুবাইয়া সুলতানা বলেন, এই ফুল গাছ অল্প পরিচর্যাতেই ফুল দেয়। চাইলে টবেও এটি চাষ করা যায়। হালকা বেগুনি রঙেরও হয় এই ফুল। তবে হলুদ জাতের ফুল বেশি। এটি বাগানের সৌন্দর্য বাড়ায়। একই সঙ্গে এই ফুল ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় কাজে লাগে।