বাড়ছে ঠেকবাজি, ছিনতাই
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা বিসিক ( বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন) শিল্পনগরীর ফরিদ গ্রুপের কর্মচারী মো. আজিম (২২) ও মো. ফয়সাল (২৪)। গত শুক্রবার রাত সাড়ে আটটায় তাঁরা নগরের জাঙ্গালিয়া এলাকার শিল্প ও বাণিজ্য মেলা থেকে বিসিকে ফিরছিলেন। রামকৃষ্ণ মিশন এলাকার সড়ক দিয়ে তাঁরা পায়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে একজন ইজিবাইকে বসা ছিলেন। দুইজন দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনজনই সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী দলের সদস্য। হঠাৎ করে আজিম ও ফয়সালকে তাঁরা ইজিবাইকে তুলে নেন। এরপর তাঁদেরকে টাকা দিতে বলেন। তাঁরা বলেন, আমাদের কাছে কোন টাকা নেই। পরে তাঁদের ইজিবাইকে করে নগরের মদিনা মসজিদ এলাকায় তুলে নেওয়া হয়। এরপর আজিমের ২৪ হাজার টাকার ও ফয়সালের ৩২ হাজার টাকার মোবাইল সেট কেড়ে নেয় ছিনতাইকারীরা।
শুধু আজিম ও ফয়সাল নয়, কুমিল্লা বিসিক শিল্পনগরীর বিভিন্ন কারখানার কর্মচারীরা কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সন্ধ্যা থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রামকৃষ্ণ মিশন সড়কে ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে আসছেন। এই ঘটনায় ক্ষুদ্ধ বিসিকের কারখানা মালিকেরা। তাঁরা বিসিক এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার ও টহল পুলিশ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে ফরিদ গ্রুপের অন্যতম পরিচালক দেলোয়ার হোসেন মানিক বলেন,‘ আমাদের দুই কর্মীকে ছিনতাইকারীরা ধরে মোবাইল ফোন নিয়ে নেয়। রামকৃষ্ণ মিশন ও শ্মশান এলাকায় ঠেকবাজরা অবস্থান করে। কারখানার মালিক হিসেবে কর্মীদের নিরাপত্তা দেওয়া আমাদের প্রধান দায়িত্ব। আশা করি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তা করবে। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’
বিসিকের অন্তত চারটি কারখানার মালিক জানিয়েছেন, আমরা প্রশাসনের কাছে নিরাপদ কর্ম পরিবেশ চাই। এর আগেও বিসিকের কর্মীদের ঠেকবাজেরা বিভিন্ন সময়ে ধরে টাকা পয়সা নিয়ে গেছে।
কান্দিরপাড় পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম বলেন,‘ আমরা শ্মশান ও রামকৃষ্ণ মিশন এলাকায় পুলিশি টহল জোরদার করব। ওই এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরা দেখে ছিনতাইকারী ও ঠেকবাজদের ধরা হবে। ’
বিসিক কুমিল্লা জেলার উপমহাব্যবস্থাপক মো. মুনতাসীর মামুন বলেন,‘ এ ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হবে।’
কুমিল্লা বিসিক ( বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন) শিল্পনগরীর ফরিদ গ্রুপের কর্মচারী মো. আজিম (২২) ও মো. ফয়সাল (২৪)। গত শুক্রবার রাত সাড়ে আটটায় তাঁরা নগরের জাঙ্গালিয়া এলাকার শিল্প ও বাণিজ্য মেলা থেকে বিসিকে ফিরছিলেন। রামকৃষ্ণ মিশন এলাকার সড়ক দিয়ে তাঁরা পায়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে একজন ইজিবাইকে বসা ছিলেন। দুইজন দাঁড়িয়ে ছিলেন। তিনজনই সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী দলের সদস্য। হঠাৎ করে আজিম ও ফয়সালকে তাঁরা ইজিবাইকে তুলে নেন। এরপর তাঁদেরকে টাকা দিতে বলেন। তাঁরা বলেন, আমাদের কাছে কোন টাকা নেই। পরে তাঁদের ইজিবাইকে করে নগরের মদিনা মসজিদ এলাকায় তুলে নেওয়া হয়। এরপর আজিমের ২৪ হাজার টাকার ও ফয়সালের ৩২ হাজার টাকার মোবাইল সেট কেড়ে নেয় ছিনতাইকারীরা।
শুধু আজিম ও ফয়সাল নয়, কুমিল্লা বিসিক শিল্পনগরীর বিভিন্ন কারখানার কর্মচারীরা কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সন্ধ্যা থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রামকৃষ্ণ মিশন সড়কে ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে আসছেন। এই ঘটনায় ক্ষুদ্ধ বিসিকের কারখানা মালিকেরা। তাঁরা বিসিক এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার ও টহল পুলিশ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে ফরিদ গ্রুপের অন্যতম পরিচালক দেলোয়ার হোসেন মানিক বলেন,‘ আমাদের দুই কর্মীকে ছিনতাইকারীরা ধরে মোবাইল ফোন নিয়ে নেয়। রামকৃষ্ণ মিশন ও শ্মশান এলাকায় ঠেকবাজরা অবস্থান করে। কারখানার মালিক হিসেবে কর্মীদের নিরাপত্তা দেওয়া আমাদের প্রধান দায়িত্ব। আশা করি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তা করবে। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’
বিসিকের অন্তত চারটি কারখানার মালিক জানিয়েছেন, আমরা প্রশাসনের কাছে নিরাপদ কর্ম পরিবেশ চাই। এর আগেও বিসিকের কর্মীদের ঠেকবাজেরা বিভিন্ন সময়ে ধরে টাকা পয়সা নিয়ে গেছে।
কান্দিরপাড় পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম বলেন,‘ আমরা শ্মশান ও রামকৃষ্ণ মিশন এলাকায় পুলিশি টহল জোরদার করব। ওই এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরা দেখে ছিনতাইকারী ও ঠেকবাজদের ধরা হবে। ’
বিসিক কুমিল্লা জেলার উপমহাব্যবস্থাপক মো. মুনতাসীর মামুন বলেন,‘ এ ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাওয়া হবে।’