লাকসাম প্রতিনিধি
দীর্ঘদিন যাবৎ লাকসাম উপজেলা ও পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ এলাকার পরিত্যক্ত খালগুলো পরিস্কার এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও পৌরসভার সমন্বয়ে একযোগে ৯টি খাল পরিষ্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
শনিবার (১৭মে) সকালে শনিবার সকালে একযোগে খাল পরিস্কার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে এ অভিযানের উদ্বোধন করেন লাকসাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাউছার হামিদ।
উল্লেখযোগ্য খালগুলোর মধ্যে রয়েছে: গোবিন্দপুর বাজার থেকে মোহাম্মদপুর পর্যন্ত খাল (ডাকাতিয়া নদীর সংযোগমুখ), কান্দিরপাড়ের আমুদা দিঘিরপাড় থেকে ইরুয়াইন পর্যন্ত খাল, উধুইর খাল থেকে ফুলুয়া ব্রিজ পর্যন্ত, জনার্দ্দনপুর থেকে মাওলানা সাহেবের বাজার পর্যন্ত, মুদাফরগঞ্জ বাজার থেকে জনার্দ্দনপুর ব্রিজ পর্যন্ত, পূর্ব সাহেবপাড়া খাল, উত্তরদা ইউনিয়নের সামনের খাল, আজগরা বাজারের পশ্চিম পার্শ্ব থেকে কালিয়াচোঁ (কুমিল্লা-নোয়াখালী হাইওয়ে) পর্যন্ত খাল এবং ফতেপুর খাল, যার নাব্যতা পুনরুদ্ধারে বিডি ক্লিনের সহায়তায় প্রতিবন্ধকতা অপসারণের কাজ শুরু হয়েছে।
এতে অন্যন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্রসাশক খোন্দকার মাসুম বিল্লাহ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ারা বেগম, পৌরসভার হিসাবরক্ষক কর্মকর্তা আকতার হোসেন, কান্দিরপাড় ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, বাকই দক্ষিণ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আবুল হাসেম, মুদাফরগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. কামরুল খান, মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ফররুখ আহমেদ, লাকসাম পূর্ব ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. মীর সহিদুল হক, উত্তরদা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মহিন উদ্দিন, আজগরা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলামসহ বিডি ক্লিন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এ বিষয়ে লাকসাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাউছার হামিদ বলেন- কচুরিপানা ও ভেসাল জালসহ বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে খালগুলো ভরাট হয়ে পানি চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার ফলে অতি বৃষ্টি ও বন্যায় ব্যাপক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে বর্ষা মৌসুমে সাধারণ মানুষ দুর্ভোগে পড়তে হয়, এ চিন্তাধারা থেকে লাকসামের সকল খাল পরিস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন- এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তবে নিজেদের স্বার্থে এ কার্যক্রমে সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কামনা করছি।
দীর্ঘদিন যাবৎ লাকসাম উপজেলা ও পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ এলাকার পরিত্যক্ত খালগুলো পরিস্কার এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও পৌরসভার সমন্বয়ে একযোগে ৯টি খাল পরিষ্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
শনিবার (১৭মে) সকালে শনিবার সকালে একযোগে খাল পরিস্কার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে এ অভিযানের উদ্বোধন করেন লাকসাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাউছার হামিদ।
উল্লেখযোগ্য খালগুলোর মধ্যে রয়েছে: গোবিন্দপুর বাজার থেকে মোহাম্মদপুর পর্যন্ত খাল (ডাকাতিয়া নদীর সংযোগমুখ), কান্দিরপাড়ের আমুদা দিঘিরপাড় থেকে ইরুয়াইন পর্যন্ত খাল, উধুইর খাল থেকে ফুলুয়া ব্রিজ পর্যন্ত, জনার্দ্দনপুর থেকে মাওলানা সাহেবের বাজার পর্যন্ত, মুদাফরগঞ্জ বাজার থেকে জনার্দ্দনপুর ব্রিজ পর্যন্ত, পূর্ব সাহেবপাড়া খাল, উত্তরদা ইউনিয়নের সামনের খাল, আজগরা বাজারের পশ্চিম পার্শ্ব থেকে কালিয়াচোঁ (কুমিল্লা-নোয়াখালী হাইওয়ে) পর্যন্ত খাল এবং ফতেপুর খাল, যার নাব্যতা পুনরুদ্ধারে বিডি ক্লিনের সহায়তায় প্রতিবন্ধকতা অপসারণের কাজ শুরু হয়েছে।
এতে অন্যন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্রসাশক খোন্দকার মাসুম বিল্লাহ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ারা বেগম, পৌরসভার হিসাবরক্ষক কর্মকর্তা আকতার হোসেন, কান্দিরপাড় ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, বাকই দক্ষিণ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আবুল হাসেম, মুদাফরগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. কামরুল খান, মুদাফরগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ফররুখ আহমেদ, লাকসাম পূর্ব ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. মীর সহিদুল হক, উত্তরদা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মহিন উদ্দিন, আজগরা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলামসহ বিডি ক্লিন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এ বিষয়ে লাকসাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাউছার হামিদ বলেন- কচুরিপানা ও ভেসাল জালসহ বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে খালগুলো ভরাট হয়ে পানি চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার ফলে অতি বৃষ্টি ও বন্যায় ব্যাপক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে বর্ষা মৌসুমে সাধারণ মানুষ দুর্ভোগে পড়তে হয়, এ চিন্তাধারা থেকে লাকসামের সকল খাল পরিস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন- এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তবে নিজেদের স্বার্থে এ কার্যক্রমে সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ কামনা করছি।