সাক্ষাৎকার
লম্বা ছুটি আর ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। সাগর, পাহাড়, পর্বত, থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক স্থানগুলোতে ঢল নেমেছে দর্শনার্থীদের। নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।
লাখো পর্যটকের পদচারণায় জমজমাট কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। সব বয়সী মানুষের এক মিলন মেলা। কারও মনে আনন্দ প্রথমবার সমুদ্র দেখার, আবার কেউ উচ্ছ্বসিত স্পর্শে করে সমুদ্রের নোনা জল।
পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ করতে কাজ করছে টুরিস্ট পুলিশ।
পর্যটকের ঢল রাঙ্গামাটিতেও। ঈদের তৃতীয় দিনে সকাল থেকে তাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে পর্যটন স্পটগুলো। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে ভালো লাগার কথা জনান তারা।
ঈদ আনন্দের ওয়াটার পার্কে ঢেউয়ের তালে দুলছেন নরসিংদীর তরুণ-তরুণীরা। ঘুরে ঘুরে দেখছেন ভূতের রাজ্য, চড়ছেন স্কাইট্রেন, ওয়াটার বোটসহ বুলেট ট্রেনে। এ আনন্দ উপভোগ করছেন আত্মীয়-স্বজন ও প্রিয়জনদের নিয়ে ঘুরতে আসা শিশুসহ নানা বয়সীরা।
দর্শনার্থীদের চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে প্রতি বছরই আধুনিকায়নের কাজ করে যাচ্ছেন পার্ক কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, চা বাগান, স্বচ্ছ নদী, পাহাড় ও পাথরের টানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছেন সিলেটে। দর্শনার্থীদের আগমনে মুখর হয়ে ওঠেছে জাফলংসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলো।
রাতে কিংবা ভোরে পর্যটকদের হোটেল অথবা গন্তব্যে নিরাপদে পৌঁছে দিতে কাজ করে যাচ্ছে প্রশাসন।
টহল টিম জোরদারের পাশাপাশি সাদা পোষাকে নিরাপত্তায় কাজ করছে পুলিশ।
দেশী-বিদেশি পর্যটকদের আগ্রহ বাড়াতে সুযোগ সুবিধাসহ ভ্রমণের স্থানগুলো আরও আকর্ষণীয় করতে সরকারের নানা উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
লম্বা ছুটি আর ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। সাগর, পাহাড়, পর্বত, থেকে শুরু করে ঐতিহাসিক স্থানগুলোতে ঢল নেমেছে দর্শনার্থীদের। নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।
লাখো পর্যটকের পদচারণায় জমজমাট কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। সব বয়সী মানুষের এক মিলন মেলা। কারও মনে আনন্দ প্রথমবার সমুদ্র দেখার, আবার কেউ উচ্ছ্বসিত স্পর্শে করে সমুদ্রের নোনা জল।
পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ করতে কাজ করছে টুরিস্ট পুলিশ।
পর্যটকের ঢল রাঙ্গামাটিতেও। ঈদের তৃতীয় দিনে সকাল থেকে তাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠে পর্যটন স্পটগুলো। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে ভালো লাগার কথা জনান তারা।
ঈদ আনন্দের ওয়াটার পার্কে ঢেউয়ের তালে দুলছেন নরসিংদীর তরুণ-তরুণীরা। ঘুরে ঘুরে দেখছেন ভূতের রাজ্য, চড়ছেন স্কাইট্রেন, ওয়াটার বোটসহ বুলেট ট্রেনে। এ আনন্দ উপভোগ করছেন আত্মীয়-স্বজন ও প্রিয়জনদের নিয়ে ঘুরতে আসা শিশুসহ নানা বয়সীরা।
দর্শনার্থীদের চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে প্রতি বছরই আধুনিকায়নের কাজ করে যাচ্ছেন পার্ক কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, চা বাগান, স্বচ্ছ নদী, পাহাড় ও পাথরের টানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছেন সিলেটে। দর্শনার্থীদের আগমনে মুখর হয়ে ওঠেছে জাফলংসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলো।
রাতে কিংবা ভোরে পর্যটকদের হোটেল অথবা গন্তব্যে নিরাপদে পৌঁছে দিতে কাজ করে যাচ্ছে প্রশাসন।
টহল টিম জোরদারের পাশাপাশি সাদা পোষাকে নিরাপত্তায় কাজ করছে পুলিশ।
দেশী-বিদেশি পর্যটকদের আগ্রহ বাড়াতে সুযোগ সুবিধাসহ ভ্রমণের স্থানগুলো আরও আকর্ষণীয় করতে সরকারের নানা উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।