নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক থেকে দক্ষিণে ১ দশমিক ৬ কিলোমিটার অদূরে কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার কালিরবাজার ইউনিয়নের সৈয়দপুর শরৎ নগর এলাকায় নিজস্ব জায়গায় ১০ দশমিক ১৮ একর জায়গা নিয়ে বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি । এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ২ হাজার ১৪২ জন শিক্ষার্থী ও ১১৬ জন শিক্ষক আছেন। বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সাতটি বিভাগ আছে। এগুলো হল -কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), ইইই, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্যবসায় প্রশাসন, সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যানেটিজ, ইংরেজি ও আইন বিভাগ আছে। এছাড়া ১০ টি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এগুলো হল-সিএসই,ইইই, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং,বিবিএ,এমবিএ, ইংরেজি অনার্স ,এমএ ইন ইএলটি, এমএ ইন ইংলিশ ও এলএলবি। ২০১৯ সালে প্রথম ব্যাচ বের হয়। ২০১৫ সালের ১৪ এপ্রিল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয় কুমিল্লা সেনানিবাসের ভেতরে। পরবর্তীতে শরৎ নগর এলাকায় নিজস্ব ক্যাম্পাসে পাঠদান শুরু হয়। প্রকৃতির কোলে ছায়া সুনিবিড় গ্রামীণ পরিবেশে পরিবেশ বান্ধব এই ক্যাম্পাস। এখানে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ব্যবস্থা আছে। নিয়মিত পাঠদান, পরীক্ষা ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম রয়েছে। পড়াশোনার মানোন্নয়নে এখানকার শক্তিশালী পরিচালনা পর্ষদ , বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, উপাচার্য, শিক্ষকের নজরদারি রাখেন। কুমিল্লা অঞ্চল তথা বাংলাদেশের শিক্ষার মান উন্নয়নে এই বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ নূর হোসেন বিএসপি,পিএসসি। কোষাধ্যক্ষ ড. মো. তৌহিদুর রহমান, অধ্যাপক ও ডিন ব্যবসায় প্রশাসন। রেজিস্ট্রার লে. কর্ণেল মো. খন্দকার মাহমুদ হোসেন এসপিপি,পিএসসি( অবসরপ্রাপ্ত)।
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক থেকে দক্ষিণে ১ দশমিক ৬ কিলোমিটার অদূরে কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার কালিরবাজার ইউনিয়নের সৈয়দপুর শরৎ নগর এলাকায় নিজস্ব জায়গায় ১০ দশমিক ১৮ একর জায়গা নিয়ে বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি । এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ২ হাজার ১৪২ জন শিক্ষার্থী ও ১১৬ জন শিক্ষক আছেন। বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সাতটি বিভাগ আছে। এগুলো হল -কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), ইইই, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ব্যবসায় প্রশাসন, সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যানেটিজ, ইংরেজি ও আইন বিভাগ আছে। এছাড়া ১০ টি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এগুলো হল-সিএসই,ইইই, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং,বিবিএ,এমবিএ, ইংরেজি অনার্স ,এমএ ইন ইএলটি, এমএ ইন ইংলিশ ও এলএলবি। ২০১৯ সালে প্রথম ব্যাচ বের হয়। ২০১৫ সালের ১৪ এপ্রিল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয় কুমিল্লা সেনানিবাসের ভেতরে। পরবর্তীতে শরৎ নগর এলাকায় নিজস্ব ক্যাম্পাসে পাঠদান শুরু হয়। প্রকৃতির কোলে ছায়া সুনিবিড় গ্রামীণ পরিবেশে পরিবেশ বান্ধব এই ক্যাম্পাস। এখানে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ব্যবস্থা আছে। নিয়মিত পাঠদান, পরীক্ষা ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম রয়েছে। পড়াশোনার মানোন্নয়নে এখানকার শক্তিশালী পরিচালনা পর্ষদ , বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, উপাচার্য, শিক্ষকের নজরদারি রাখেন। কুমিল্লা অঞ্চল তথা বাংলাদেশের শিক্ষার মান উন্নয়নে এই বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ নূর হোসেন বিএসপি,পিএসসি। কোষাধ্যক্ষ ড. মো. তৌহিদুর রহমান, অধ্যাপক ও ডিন ব্যবসায় প্রশাসন। রেজিস্ট্রার লে. কর্ণেল মো. খন্দকার মাহমুদ হোসেন এসপিপি,পিএসসি( অবসরপ্রাপ্ত)।
লাখো পর্যটকের পদচারণায় জমজমাট কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। সব বয়সী মানুষের এক মিলন মেলা।
১৭ দিন আগে