নিজস্ব প্রতিবেদক
এবার কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও উদ্ভিদ উদ্যানের ( বোটানিকেল গার্ডেন) জায়গায় বিনোদন কেন্দ্র হচ্ছে। ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নগরের কালিয়াজুরি মৌজায় জেলা প্রশাসকের বাংলোর পশ্চিম পাশে বিনোদন কেন্দ্র হবে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। এতে করে শিশুরা বিনোদনের অপার সুযোগ পাবে। কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসকের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৬ সালে কুমিল্লা নগরের কালিয়াজুরি মৌজার ১০ দশমিক ১৫ একর জায়গা নিয়ে কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তৎকালীন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক এ কে এম আবদুস সালাম। এর মধ্যে দশমিক ৭৫ একর জায়গা নিয়ে কুমিল্লা চিড়িয়াখানা এবং ৯ দশমিক ৪০ একর জায়গা নিয়ে বোটানিকেল গার্ডেনের সীমানা নির্ধারণ করা হয়। কুমিল্লা জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধায়নে এটি পরিচালিত হতো। জেলা পরিষদের নজরদারির অভাবে চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেন তার জৌলুস হারায়। তিন বছর আগে চিড়িয়াখানা প্রাণী শূন্য হয়ে গেলে নতুন করে আর কোন প্রাণী আনা হয়নি। অন্যদিকে বোটানিকেল গার্ডেনে লেকের ওপরে পানকৌড়ি নামের একটি ফাস্টফুড দোকান ঘিরে আড্ডা হতো। বোটানিকেল গার্ডেন নিচু হওয়ায় সেখানে একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকতো। সেখানে নানা ধরনের সামাজিক সমস্যা তৈরি হতো বলে জনশ্রুতিও আছে। এ অবস্থায় কুমিল্লার সাবেক জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান বোটানিকেল গার্ডেন বন্ধ করে দেন।
এদিকে বিসিএস ( প্রশাসন) ক্যাডারের ২৭তম ব্যাচের কর্মকর্তা মো. আমিরুল কায়ছার গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার ২১৬তম জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি যোগদানের পর ওই এলাকা পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নেন, চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেনের স্থানেই হবে বিনোদন কেন্দ্র। এতে সব বয়সী মানুষ বিনোদনের অপার সুযোগ পাবেন। শিশুদের জন্য থাকবে ওয়াটার রাইড, গেম ও বোটিং।
সরেজমিনে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ওই এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে গাছের সংখ্যা আগের চেয়ে কমে গেছে। বিস্তীর্ণ এলাকা খালি পড়ে আছে। উত্তর অংশে মাটি ফেলা আছে। চিড়িয়াখানার মূল ফটক বন্ধ।
জানতে চাইলে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার আমার শহর পত্রিকাকে বলেন, ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বিনোদন কেন্দ্র হবে। এ জন্য কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ২৩ কোটি টাকা ও জেলা পরিষদ ৩ কোটি টাকা দেবে। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ওই কাজ হবে। এজন্য দরপত্র আহ্বান করা হবে। ছয়মাসের মধ্যে কাজ শেষ করা হবে।
এবার কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও উদ্ভিদ উদ্যানের ( বোটানিকেল গার্ডেন) জায়গায় বিনোদন কেন্দ্র হচ্ছে। ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নগরের কালিয়াজুরি মৌজায় জেলা প্রশাসকের বাংলোর পশ্চিম পাশে বিনোদন কেন্দ্র হবে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। এতে করে শিশুরা বিনোদনের অপার সুযোগ পাবে। কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা প্রশাসকের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৬ সালে কুমিল্লা নগরের কালিয়াজুরি মৌজার ১০ দশমিক ১৫ একর জায়গা নিয়ে কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তৎকালীন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক এ কে এম আবদুস সালাম। এর মধ্যে দশমিক ৭৫ একর জায়গা নিয়ে কুমিল্লা চিড়িয়াখানা এবং ৯ দশমিক ৪০ একর জায়গা নিয়ে বোটানিকেল গার্ডেনের সীমানা নির্ধারণ করা হয়। কুমিল্লা জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধায়নে এটি পরিচালিত হতো। জেলা পরিষদের নজরদারির অভাবে চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেন তার জৌলুস হারায়। তিন বছর আগে চিড়িয়াখানা প্রাণী শূন্য হয়ে গেলে নতুন করে আর কোন প্রাণী আনা হয়নি। অন্যদিকে বোটানিকেল গার্ডেনে লেকের ওপরে পানকৌড়ি নামের একটি ফাস্টফুড দোকান ঘিরে আড্ডা হতো। বোটানিকেল গার্ডেন নিচু হওয়ায় সেখানে একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকতো। সেখানে নানা ধরনের সামাজিক সমস্যা তৈরি হতো বলে জনশ্রুতিও আছে। এ অবস্থায় কুমিল্লার সাবেক জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান বোটানিকেল গার্ডেন বন্ধ করে দেন।
এদিকে বিসিএস ( প্রশাসন) ক্যাডারের ২৭তম ব্যাচের কর্মকর্তা মো. আমিরুল কায়ছার গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার ২১৬তম জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি যোগদানের পর ওই এলাকা পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নেন, চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেনের স্থানেই হবে বিনোদন কেন্দ্র। এতে সব বয়সী মানুষ বিনোদনের অপার সুযোগ পাবেন। শিশুদের জন্য থাকবে ওয়াটার রাইড, গেম ও বোটিং।
সরেজমিনে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ওই এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে গাছের সংখ্যা আগের চেয়ে কমে গেছে। বিস্তীর্ণ এলাকা খালি পড়ে আছে। উত্তর অংশে মাটি ফেলা আছে। চিড়িয়াখানার মূল ফটক বন্ধ।
জানতে চাইলে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার আমার শহর পত্রিকাকে বলেন, ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বিনোদন কেন্দ্র হবে। এ জন্য কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ২৩ কোটি টাকা ও জেলা পরিষদ ৩ কোটি টাকা দেবে। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ওই কাজ হবে। এজন্য দরপত্র আহ্বান করা হবে। ছয়মাসের মধ্যে কাজ শেষ করা হবে।
কুমিল্লার লাকসামে নবাব ফয়জুন্নেছা জমিদার বাড়ি জাদুঘরের তিনটি গ্যালারি ও অন্দর মহল উদ্বোধন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেলাখো পর্যটকের পদচারণায় জমজমাট কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। সব বয়সী মানুষের এক মিলন মেলা।
১৭ দিন আগে