চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলার আয়োজন চলছে। এই মেলায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, স্থানীয় পণ্যের প্রদর্শনী এবং বিনোদনের বিশেষ আয়োজন রয়েছে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করছে।
বিজ্ঞাপন
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে কুয়াকাটার শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির সৈকত, রাখাইন পল্লী, ইকোপার্ক, ইলিশ পার্ক, লেম্বুর বন ও সৈকতের ঝাউবাগানসহ অধিকাংশ পর্যটন স্পটে পর্যটকদের আনাগোনা চোখে পরার মতো।
আগত পর্যটকরা সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগসহ সমুদ্রের জলে গা ভাসিয়ে আনন্দ উন্মাদনায় মেতে উঠেছেন। আবার কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ছাতার নিচে বসে সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করছেন, আবার কেউ ঘোড়ার পিঠে চড়ে পুরো সৈকতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এ ছাড়া কুয়াকাটার পশ্চিমে সমুদ্র পথে ফাতরার বন, লাল কাঁকড়ার চর, শুঁটকি পল্লী, সোনাকাটা ফকিরহাট এবং সমুদ্রের মাঝখানে জেগে ওঠা অতিথি পাখি ও লাল কাঁকড়া সমহর বিশিষ্ট চর বিজয় ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকের উপস্থিতি লক্ষ্য করে গেছে।
বিজ্ঞাপন
ঢাকা থেকে আগত পর্যটক জুবায়ের আহমেদ বলেন, কুয়াকাটার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নিরিবিলি পরিবেশ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলা চলছে, এই মেলার পরিবেশ বেশ ভালোই লাগছে। সার্কাসসহ বাচ্চাদের অনেক বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে। সব মিলিয়ে কুয়াকাটা খুবই ভালো লেগেছে।
আয়োজক কমিটির পরিচালক কুয়াকাটা প্রেসক্লাব ও টোয়াকের সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, পর্যটকদের বাড়তি বিনোদন দেওয়ার জন্য মাসব্যাপী আমরা পর্যটন মেলার আয়োজন করেছি। এখানে বাচ্চাদের নিয়ে ভালো একটি সময় পার করতে পারবে এবং বড়দের জন্য সার্কাসসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান রয়েছে। রাখাইনদের বিভিন্ন ঐতিহ্য এখানে প্রদর্শনী হচ্ছে। যা উপভোগ করার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছেন।
শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলার আয়োজন চলছে। এই মেলায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, স্থানীয় পণ্যের প্রদর্শনী এবং বিনোদনের বিশেষ আয়োজন রয়েছে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করছে।
বিজ্ঞাপন
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে কুয়াকাটার শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির সৈকত, রাখাইন পল্লী, ইকোপার্ক, ইলিশ পার্ক, লেম্বুর বন ও সৈকতের ঝাউবাগানসহ অধিকাংশ পর্যটন স্পটে পর্যটকদের আনাগোনা চোখে পরার মতো।
আগত পর্যটকরা সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগসহ সমুদ্রের জলে গা ভাসিয়ে আনন্দ উন্মাদনায় মেতে উঠেছেন। আবার কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ছাতার নিচে বসে সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করছেন, আবার কেউ ঘোড়ার পিঠে চড়ে পুরো সৈকতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এ ছাড়া কুয়াকাটার পশ্চিমে সমুদ্র পথে ফাতরার বন, লাল কাঁকড়ার চর, শুঁটকি পল্লী, সোনাকাটা ফকিরহাট এবং সমুদ্রের মাঝখানে জেগে ওঠা অতিথি পাখি ও লাল কাঁকড়া সমহর বিশিষ্ট চর বিজয় ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকের উপস্থিতি লক্ষ্য করে গেছে।
বিজ্ঞাপন
ঢাকা থেকে আগত পর্যটক জুবায়ের আহমেদ বলেন, কুয়াকাটার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নিরিবিলি পরিবেশ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলা চলছে, এই মেলার পরিবেশ বেশ ভালোই লাগছে। সার্কাসসহ বাচ্চাদের অনেক বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে। সব মিলিয়ে কুয়াকাটা খুবই ভালো লেগেছে।
আয়োজক কমিটির পরিচালক কুয়াকাটা প্রেসক্লাব ও টোয়াকের সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, পর্যটকদের বাড়তি বিনোদন দেওয়ার জন্য মাসব্যাপী আমরা পর্যটন মেলার আয়োজন করেছি। এখানে বাচ্চাদের নিয়ে ভালো একটি সময় পার করতে পারবে এবং বড়দের জন্য সার্কাসসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান রয়েছে। রাখাইনদের বিভিন্ন ঐতিহ্য এখানে প্রদর্শনী হচ্ছে। যা উপভোগ করার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছেন।
কুমিল্লার লাকসামে নবাব ফয়জুন্নেছা জমিদার বাড়ি জাদুঘরের তিনটি গ্যালারি ও অন্দর মহল উদ্বোধন করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেলাখো পর্যটকের পদচারণায় জমজমাট কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। সব বয়সী মানুষের এক মিলন মেলা।
১৭ দিন আগে