নিজস্ব প্রতিবেদক
বদরুল হুদা জেনু কি সুন্দর করে কথা বলেন! তাঁর বাচনভঙ্গি অসাধারণ। মুগ্ধ হয়ে তাঁর কবিতা শোনেন শ্রোতারা। তাঁর কথায় জাদু আছে। খেলার খুঁটিনাটি বিষয়েও তাঁর অসাধারণ জ্ঞান। অন্যায় অনাচার ও সামাজিক নানা আন্দোলনে তিনি আছেন সামনের কাতারে। নগরের ছোট বয়সী থেকে বৃদ্ধ সবাই তাঁর পরিচিত। যেকোন পরিসংখ্যান, তথ্য উপাত্ত তিনি নিমিষেই দিন,তারিখ ও ক্ষণসহ বলতে পারেন। মানুষের সঙ্গে তাঁর আত্নিক সম্পর্ক। মন খারাপ হওয়া মানুষের মুখ দেখে তিনি বলতে পারেন ‘কিরে কোন সমস্যা’। নগর জীবনের নানা বিষয়ে তাঁর বিশ্লেষণ তথ্যবহুল ও বাস্তবসম্মত। ৬৮ বছর বয়সেও তিনি ক্ষিপ্রতা নিয়ে চলেন। শহর কুমিল্লার বাইরেও তিনি বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের মানুষের কাছে তিনি খুবই জনপ্রিয়। অনেকের ক্যারিয়ারে তাঁর প্রত্যক্ষ ভূমিকা আছে। কুমিল্লার ভাষাসৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ স্টেডিয়ামে গত ছয় দশকে যাঁরা বল হাতে নিয়েছেন তাঁরা একনামেই তাঁকে চেনেন। তিনি শহরবাসীর প্রাণের মানুষ।
এমন আলোকিত মানুষ বদরুল হুদা জেনুকে নিয়ে কুমিল্লার আলোকিত বজ্রপুর নামের একটি সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আয়োজন করে প্রিয়জন আড্ডা। সন্ধ্যায় কবি নজরুল ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ওই আড্ডা হয়। সেই আড্ডায় ভিডিও বার্তায় কথা বলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আকরাম খান, মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র ও লন্ডন প্রবাসী সাংবাদিক তানভীর আহমেদ, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়াড় এনামুল হক মনি, বিশিষ্ট গবেষক ড. আলী হোসেন চৌধুরী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ইকবাল আনোয়ার, আমোদ সম্পাদক বাকীন রাব্বী, আবৃত্তিকার কাজী মাহতাব সুমন,অভিনেতা শাহজাহান চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী প্রমুখ।
বদরুল হুদা জেনুর ওই আড্ডা ঘিরে তাঁকে নিয়ে বক্তারা নানা ধরনের সুখস্মৃতি উল্লেখ করেন। তাঁর সঙ্গে ব্যক্তি যোগাযোগ, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াঙ্গনের কাজ করার অভিজ্ঞতাও ব্যক্ত করেন।
বদরুল হুদা জেনু বলেন, আলোকিত বজ্রপুর যে অনুষ্ঠান করেছে তা আমাকে ঋণী করেছে। আমার মতো সাদামাটা মানুষকে ঘিরে এই আড্ডা। যাঁরা কথা বলেছেন ও শুনেছেন তাঁরা আমার অতি আপনজন। প্রায় সবার সঙ্গেই আমার গভীর সম্পর্ক। মানুষের মঙ্গলের জন্য সবসময় কাজ করেছি। কারও ক্ষতি হোক এমন কাজ করিনি।
সাবেক ক্রিকেটার আকরাম খান বলেন, আমাদের ক্যারিয়ারে তাঁর অনন্য ভূমিকা আছে। তিনি মাঠের লোক। মাঠেই থাকতেন সার্বক্ষণিক। এখনও ফোন করে খবর নেন খেলার।
আলোকিত বজ্রপুরের মো. রফিকুল ইসলাম সোহেল বলেন, জেনু ভাই একজন নির্লোভ মানুষ। সাংস্কৃতিক সংগঠন, ক্রীড়া সংগঠন ও নাগরিক সংগঠন সব কাজেই তাঁর নম্বর ১০০ তে ১০০। তিনি সুযোগ পেলে কুমিল্লার ক্রীড়াঙ্গনকে অন্য উচ্চতায় নিতে পারতেন।
অতিরিক্ত সচিব ও আলোকিত বজ্রপুরের প্রাণ মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী বলেন,‘দ্য লিজেন্ড অব কুমিল্লা বলি জেনু ভাইকে। আমাদের শৈশব কৈশোরের বড় ভাই।
আলোকিত বজ্রপুরের মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী, মো. রফিকুল ইসলাম সোহেল, এবিএম আহসানুল কবীর, চৌধুরী ওয়াসিফ আলী প্রবাল, রুবেল পাল ও মোহাম্মদ হাসিবুল হাসান সুমনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বদরুল হুদা জেনু।
প্রিয়জন আড্ডায় নগরের নানা পেশার মানুষ অংশ নেন। তাঁদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দেওয়া হয় বদরুল হুদা জেনুকে।
বদরুল হুদা জেনু কি সুন্দর করে কথা বলেন! তাঁর বাচনভঙ্গি অসাধারণ। মুগ্ধ হয়ে তাঁর কবিতা শোনেন শ্রোতারা। তাঁর কথায় জাদু আছে। খেলার খুঁটিনাটি বিষয়েও তাঁর অসাধারণ জ্ঞান। অন্যায় অনাচার ও সামাজিক নানা আন্দোলনে তিনি আছেন সামনের কাতারে। নগরের ছোট বয়সী থেকে বৃদ্ধ সবাই তাঁর পরিচিত। যেকোন পরিসংখ্যান, তথ্য উপাত্ত তিনি নিমিষেই দিন,তারিখ ও ক্ষণসহ বলতে পারেন। মানুষের সঙ্গে তাঁর আত্নিক সম্পর্ক। মন খারাপ হওয়া মানুষের মুখ দেখে তিনি বলতে পারেন ‘কিরে কোন সমস্যা’। নগর জীবনের নানা বিষয়ে তাঁর বিশ্লেষণ তথ্যবহুল ও বাস্তবসম্মত। ৬৮ বছর বয়সেও তিনি ক্ষিপ্রতা নিয়ে চলেন। শহর কুমিল্লার বাইরেও তিনি বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের মানুষের কাছে তিনি খুবই জনপ্রিয়। অনেকের ক্যারিয়ারে তাঁর প্রত্যক্ষ ভূমিকা আছে। কুমিল্লার ভাষাসৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ স্টেডিয়ামে গত ছয় দশকে যাঁরা বল হাতে নিয়েছেন তাঁরা একনামেই তাঁকে চেনেন। তিনি শহরবাসীর প্রাণের মানুষ।
এমন আলোকিত মানুষ বদরুল হুদা জেনুকে নিয়ে কুমিল্লার আলোকিত বজ্রপুর নামের একটি সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আয়োজন করে প্রিয়জন আড্ডা। সন্ধ্যায় কবি নজরুল ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ওই আড্ডা হয়। সেই আড্ডায় ভিডিও বার্তায় কথা বলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আকরাম খান, মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র ও লন্ডন প্রবাসী সাংবাদিক তানভীর আহমেদ, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়াড় এনামুল হক মনি, বিশিষ্ট গবেষক ড. আলী হোসেন চৌধুরী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ইকবাল আনোয়ার, আমোদ সম্পাদক বাকীন রাব্বী, আবৃত্তিকার কাজী মাহতাব সুমন,অভিনেতা শাহজাহান চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী প্রমুখ।
বদরুল হুদা জেনুর ওই আড্ডা ঘিরে তাঁকে নিয়ে বক্তারা নানা ধরনের সুখস্মৃতি উল্লেখ করেন। তাঁর সঙ্গে ব্যক্তি যোগাযোগ, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়াঙ্গনের কাজ করার অভিজ্ঞতাও ব্যক্ত করেন।
বদরুল হুদা জেনু বলেন, আলোকিত বজ্রপুর যে অনুষ্ঠান করেছে তা আমাকে ঋণী করেছে। আমার মতো সাদামাটা মানুষকে ঘিরে এই আড্ডা। যাঁরা কথা বলেছেন ও শুনেছেন তাঁরা আমার অতি আপনজন। প্রায় সবার সঙ্গেই আমার গভীর সম্পর্ক। মানুষের মঙ্গলের জন্য সবসময় কাজ করেছি। কারও ক্ষতি হোক এমন কাজ করিনি।
সাবেক ক্রিকেটার আকরাম খান বলেন, আমাদের ক্যারিয়ারে তাঁর অনন্য ভূমিকা আছে। তিনি মাঠের লোক। মাঠেই থাকতেন সার্বক্ষণিক। এখনও ফোন করে খবর নেন খেলার।
আলোকিত বজ্রপুরের মো. রফিকুল ইসলাম সোহেল বলেন, জেনু ভাই একজন নির্লোভ মানুষ। সাংস্কৃতিক সংগঠন, ক্রীড়া সংগঠন ও নাগরিক সংগঠন সব কাজেই তাঁর নম্বর ১০০ তে ১০০। তিনি সুযোগ পেলে কুমিল্লার ক্রীড়াঙ্গনকে অন্য উচ্চতায় নিতে পারতেন।
অতিরিক্ত সচিব ও আলোকিত বজ্রপুরের প্রাণ মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী বলেন,‘দ্য লিজেন্ড অব কুমিল্লা বলি জেনু ভাইকে। আমাদের শৈশব কৈশোরের বড় ভাই।
আলোকিত বজ্রপুরের মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী, মো. রফিকুল ইসলাম সোহেল, এবিএম আহসানুল কবীর, চৌধুরী ওয়াসিফ আলী প্রবাল, রুবেল পাল ও মোহাম্মদ হাসিবুল হাসান সুমনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বদরুল হুদা জেনু।
প্রিয়জন আড্ডায় নগরের নানা পেশার মানুষ অংশ নেন। তাঁদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দেওয়া হয় বদরুল হুদা জেনুকে।